শেষ বার প্রিয় ক্লাবে এলেন ময়দানের ওভারল্যাপিং-এর জনক, চোখের জলে ভাসল সবুজ-মেরুন

1/5শেষ বাবের মতো প্রিয় ক্লাব মোগনবাগানে এলেন ভবানী রায়। চোখের জলে তাঁকে শেষ বিদায় জানাল সবুজ-মেরুন।

সোমবার সকালে সাড়ে আটটা নাগাদ মোহনবাগানের তারকা রাইট ব্যাক প্রয়াত হন। ভুগছিলেন বার্ধক্যজনিত অসুখে। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে ফুটবল মহলে।
2/5সোমবার সকালে সাড়ে আটটা নাগাদ মোহনবাগানের তারকা রাইট ব্যাক প্রয়াত হন। ভুগছিলেন বার্ধক্যজনিত অসুখে। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে ফুটবল মহলে।
ভবানী রায় খেলাটা শুরু করেছিলেন মাঝমাঠে। হাফে খেলা ভবানীকে রাইট ব্যাকে খেলাতে শুরু করেন অমল দত্ত। ১৯৬৯ সাল তখন। মোহনবাগানের কোচ অমল দত্ত। ভবানী রায়কে ব্যবহার করতে শুরু করেন রাইট ব্য়াক হিসেবে। সেখানেও সফল ভবানী।
3/5ভবানী রায় খেলাটা শুরু করেছিলেন মাঝমাঠে। হাফে খেলা ভবানীকে রাইট ব্যাকে খেলাতে শুরু করেন অমল দত্ত। ১৯৬৯ সাল তখন। মোহনবাগানের কোচ অমল দত্ত। ভবানী রায়কে ব্যবহার করতে শুরু করেন রাইট ব্য়াক হিসেবে। সেখানেও সফল ভবানী।
ওভারল্যাপে উঠে বিপক্ষের রক্ষণে চাপ বাড়ানোর কৌশলটা কিন্তু প্রথম শুরু করেছিলেন ভবানী। তাঁকে ময়দানের ওভারল্যাপিং-এর জনক বলা হয়। তাঁর দেখানো পথেই পরবর্তী প্রজন্ম হেঁটেছে। মাঝমাঠ এবং রাইট ব্যাক ছাড়াও স্টপার এবং মিডফিল্ডার হিসেবেও খেলেছেন ভবানী রায়। ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
4/5ওভারল্যাপে উঠে বিপক্ষের রক্ষণে চাপ বাড়ানোর কৌশলটা কিন্তু প্রথম শুরু করেছিলেন ভবানী। তাঁকে ময়দানের ওভারল্যাপিং-এর জনক বলা হয়। তাঁর দেখানো পথেই পরবর্তী প্রজন্ম হেঁটেছে। মাঝমাঠ এবং রাইট ব্যাক ছাড়াও স্টপার এবং মিডফিল্ডার হিসেবেও খেলেছেন ভবানী রায়। ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
১৯৬৬-তে মোহনবাগানে যোগ দিয়েছিলেন ভবানী। টানা সাত বছর সবুজ-মেরুন জার্সিতেই তিনি খেলে গিয়েছেন। ফুটবল জীবন শুরু করেছিলেন বালি প্রতিভা ক্লাব থেকে। তার পর ইস্টার্ন রেলে যোগ দেন। বাঘা সোমের কোচিং-এ তিনি আরও ক্ষুরধার হয়ে ওঠেন। একটা সময়ে মাঝমাঠে কালন গুহর সঙ্গে তাঁর জুটি ময়দানে নজর কেড়েছিল। মোহনবাগান ছাড়ার পর ভ্রাতৃসংঘে খেলে অবসর নেন ভবানী রায়।
5/5১৯৬৬-তে মোহনবাগানে যোগ দিয়েছিলেন ভবানী। টানা সাত বছর সবুজ-মেরুন জার্সিতেই তিনি খেলে গিয়েছেন। ফুটবল জীবন শুরু করেছিলেন বালি প্রতিভা ক্লাব থেকে। তার পর ইস্টার্ন রেলে যোগ দেন। বাঘা সোমের কোচিং-এ তিনি আরও ক্ষুরধার হয়ে ওঠেন। একটা সময়ে মাঝমাঠে কালন গুহর সঙ্গে তাঁর জুটি ময়দানে নজর কেড়েছিল। মোহনবাগান ছাড়ার পর ভ্রাতৃসংঘে খেলে অবসর নেন ভবানী রায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.