১ ফেব্রুয়ারি বাজেট আর হাতে বেশি সময় নেই ৷ ফলে শুরু হয়ে গেল তা চূড়ান্ত রূপ দেওয়ার কাজ৷ সোমবার অর্থমন্ত্রকে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের উপস্থিতিতে প্রতীকি হালুয়া রান্নার মধ্যে দিয়ে বাজেটের তৈরির কাজ হয়ে গেল৷ সুস্বাদু এই হালুয়া রান্নার পর চরম গোপনীয়তায় বাজেট তৈরির কাজ শুরু হয়ে যায়৷

বছরের পর বছর বাজেটের সঙ্গে হালুয়া রান্নার এক সম্পর্ক রয়েছে ৷

এই হালুয়া রান্না এদেশের সাধারণ বাজেটের অন্যতম অঙ্গ বলেই ধরা হয়।কারণ যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক আর যিনিই অর্থমন্ত্রী হোন না কেন, বাজেটের কাজ পুরো দমে শুরু করার আগে এই হালুয়া রান্নার করার পর অনেকটা প্রসাদের মতো তা বিতরণ করা হয় অর্থ মন্ত্রকের কর্মীদের মধ্যে৷ গোটা কাজটাই হয় নয়াদিল্লির নর্থ ব্লকের একটি পাতালঘরে।

দেশের বাজেট প্রস্তুতি এবং তা ছাপার বিষয়ে গোপনীয়তা বজায় রাখতে হয়৷ যথক্ষণ পর্যন্ত অর্থমন্ত্রীর বাজেট পেশ না করছেন ততক্ষণ বাজেট তৈরির সঙ্গে যুক্ত অর্থমন্ত্রকের প্রায় শখানেক কর্মী কার্যত বন্দি থাকেন এরপর ১০ দিন। এই সময়ে ওই কর্মীরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারেন না ৷ বাইরের কারও সঙ্গে যোগাযোগল রাখতে পারেন না৷

ওই বিশেষ ঘরে একটি মাত্র টেলিফোন থাকে। সেটার মাধ্যমে শুধু কল রিসিভ করা যায়। ফোন রিসিভ করার ক্ষেত্রেও গোয়েন্দা কর্তারা নজর রাখেন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.