বর্তমান সময়ে দিন যত এগোচ্ছে ততই বিভিন্ন ক্ষেত্রে একের পর এক নজিরবিহীন সাফল্য অর্জন করছে আমাদের দেশ (India)। সেই রেশ বজায় রেখেই এবার এক চমকপ্রদ পরিসংখ্যান সামনে এসেছে। এই প্রসঙ্গে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের আমলে বিগত ৯ বছরে এখনও পর্যন্ত ৪২৪Read More →

স্কুলের জন্য সাদা কেডস অথবা কালো নিউকাট, ঘরে পরার স্লিপার আর বিয়েবাড়িতে পরার জন্য একজোড়া হাইহিল, ছেলেদের জন্য বুট কিংবা বর্ষায় পরার কিটো, হরেক রকম জুতোর বাহার এখন বাঙালির ঘরে ঘরে। অথচ এমন একটা সময় ছিল, যখন খালি পায়ে গটগটিয়ে চলাই ছিল দস্তুর। কিন্তু ‘ধরণীর মলিন ধূলা’ থেকে পা দু’খানিকেRead More →

১৯২১ সালে চন্দননগরে নির্মিত হয়েছিল দুর্গাচরণ রক্ষিত ঘাট। যাঁর নামে এই ঘাটের নামকরণ, তিনি ইতিহাসের পাঠ্যপুস্তকে উপেক্ষিতই থেকে গেছেন। বেশিরভাগ বাঙালির একটা ভুল ধারণা আছে যে, ভারতীয়দের মধ্যে সর্বপ্রথম ফরাসি দেশের সর্বোচ্চ সম্মান লে’জিয়ঁ দ’ন্যর (Chevalier de legion d’Honour) সম্মান লাভ করেছিলেন নাকি সত্যজিৎ রায়। লে’জিয়ঁ দ’ন্যর প্রদানের রেওয়াজ চালুRead More →

ওড়িশার বালাসোরে গত ২রা জুন যা ঘটেছিল তা ছিলো কল্পনাতীতভাবে বিপর্যয়কর। দুর্ঘটনাস্থল থেকে প্রতি ঘণ্টায় মৃতের সংখ্যা বাড়ছে বলে দাবি করা হচ্ছিল। প্রধানমন্ত্রী, রেলমন্ত্রীসহ অন্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে দেখা করেন।সেই বগিগুলোর অবশিষ্টাংশে সম্ভব হলে একটি প্রাণও বাঁচানোর উদ্দেশ্যে উদ্ধার অভিযান চালানো হয়েছে। এইরকম ভয়ঙ্কর সময়ে, সংঘের স্বয়ংসেবকরাও দুর্ঘটনাস্থলে উপস্থিতRead More →

রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রচলিত নিয়ম হল সরসঙ্ঘচালক প্রতি দুই বছর অন্তর প্রতিটি প্রান্তে সফরে যান। প্রান্ত হল সঙ্ঘের সাংগঠনিক বিভাগ যা প্রশাসনিক বিভাগ রাজ্যের সাথে তুলনীয়। তেমনই এক সফরে সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত আজ রাজস্থানের করৌলিতে পৌঁছালেন। সেখানে তিনি হিন্দাউন সিটি, বায়না মার্গে অবস্থিত আদর্শ বিদ্যা মন্দির স্কুলে চলা ‘সংঘ শিক্ষাRead More →

বৃক্ষের সমাদর করে প্রাচীন ভারতের শাস্ত্রকারেরা বলছেন, ‘এক বৃক্ষে দশ পুত্র সমাচরেৎ’। অর্থাৎ এক বৃক্ষ দশ পুত্রের সমতুল্য। বলেছেন, যে ব্যক্তি পথের ধারে, জলাশয়ের ধারে গাছ লাগাবে তার স্বর্গবাস নিশ্চিত, যতদিন সেই রোপিত বৃক্ষ ফল ও ছায়া দান করবে (পদ্মপুরাণ)। অগ্নিপুরাণে (২০৩/১৬) বলা হয়েছে বৃক্ষচ্ছেদন করলে বজ্রশস্ত্রে পড়তে হয় —Read More →

হাড় হিম করা মাঘের শীতেই জ্বরটা বাঁধিয়েছিলেন সুকুমার রায় (Sukumar Ray)। কালাজ্বর। ১৯২১ সালে সেই যে অসুস্থ হলেন, ১৯২৩ সাল পর্যন্ত তার যন্ত্রণা ভোগ করেছিলেন। দু’বছরব্যাপী যন্ত্রণার ভিতর তিনি যা যা লিখে গিয়েছিলেন, প্রায় সবই এমন হাস্যকর যে স্রেফ্‌ হেসে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সুকুমার রায় ব্যক্তিটি কি নেহাৎই ‘ননসেন্স’ ছিলেন, না হলেRead More →

স্নানযাত্রা সম্পন্ন হল জগন্নাথের। সেই কবে থেকে স্নানযাত্রায় যাচ্ছেন জগন্নাথ। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে। পুরীর জগন্নাথ নয়, এই জগন্নাথ একান্তই বাংলার। আরো স্পষ্ট করে বললে হুগলীর গুপ্তপল্লীর। গুপ্তপল্লী নামটির সন্ধান মিলছে ‘মহাপুরুষচরিতম’ নামের গ্রন্থে। এই অঞ্চলের রূপ ছিল নাকি কুসুমদশনা ও নতুন দূর্বাদলের মতো সবুজ। ‘তস্মিন্ হুগলী প্রথিত বিষয়ে গুপ্তপল্লীতিRead More →

‘‘আমার মনে হয় জীবনানন্দ ঠিক ট্রাম দুর্ঘটনায় মারা যাননি। যদিও এই কথাটাই সর্বত্র বলা হয়ে থাকে, তথাপি আমার ধারণা তিনি আত্মহত্যা করেছেন।’’ লিখেছিলেন কবি সঞ্জয় ভট্টাচার্য। হাসপাতালে মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকা মানুষটা তাঁর হাত ধরেই একটা কমলালেবু খেতে চেয়েছিলেন। আটদিন অপেক্ষার পর অবশেষে তাঁকে নিয়ে গিয়েছিল মৃত্যু। ২২ অক্টোবর,Read More →

“ আরে, ও কানাই, পার করে দে আমারেআজিকে মথুরার বিকি দান করিব তোমারেতুমি তো সুন্দর, কানাই, তোমার ভাঙা নাওকোথায় রাখব দইয়ের পশরা কোথায় রাখব পা…” দুলিয়ে দেওয়া সারি গান। এই গানগুলি বাংলার চির সম্পদ। আশুতোষ ভট্টাচার্য ‘বাংলার লোকসাহিত‍্য’ বইতে সারি গানের উল্লেখ করেছেন। কৃষ্ণবিলাস, কৃষ্ণযাত্রা-তেও এই ধরনের গানের উল্লেখ আছে। নৌকাবাইচের সময়Read More →