এক কেজির দাম ৮০০ টাকা, লাল ঢ্যাঁড়স চাষ করে বাজিমাত কৃষকের

1/5ডালের সঙ্গে ভাজা হোক বা উত্তর ভারতীয় কায়দায় মশালা ঢ্যাঁড়স, ভালো করে রান্না করলে ঢ্যাঁড়সও খেতে মন্দ লাগে না। কিন্তু আজ পর্যন্ত যত ঢ্যাঁড়সও দেখেছেন, তার সবকটাই সবুজ রঙের। কি, তাই তো? এখন হয় তো ভাবছেন, অন্য কোনও রঙের ঢ্যাঁড়সও হয় নাকি! আজ্ঞে হ্যাঁ, লাল রঙের ঢ্যাঁড়সও। কিছু কিছু বড় মলেও তা পাওয়া যাচ্ছে। খুব কম সংখ্যক কৃষকই এখনও পর্যন্ত তা চাষ করেছেন। ফাইল ছবি : ইনস্টাগ্রাম  (Instagram )

মধ্যপ্রদেশের ভোপাল জেলার খাজুরি কালান এলাকার কৃষিজীবী মিসরিলাল রাজপুত। তিনি তাঁর বাগানে লাল ঢ্যাঁড়সও চাষ করছেন। সংবাদসংস্থা এএনআই-তে তাঁর এই ঢ্যাঁড়সের ছবি প্রকাশিত হয়েছে। ছবি : এএনআই (ANI)
2/5মধ্যপ্রদেশের ভোপাল জেলার খাজুরি কালান এলাকার কৃষিজীবী মিসরিলাল রাজপুত। তিনি তাঁর বাগানে লাল ঢ্যাঁড়সও চাষ করছেন। সংবাদসংস্থা এএনআই-তে তাঁর এই ঢ্যাঁড়সের ছবি প্রকাশিত হয়েছে। ছবি : এএনআই (ANI)
মিসরিলাল বলেন, 'আমি যে ঢ্যাঁড়সটা ফলিয়েছি, সেটা স্বাভাবিক সবুজ রঙের পরিবর্তে লাল রঙের হয়। এটি সবুজ ঢ্যাঁড়সের চেয়ে বেশি উপকারী এবং পুষ্টিকর। এটি হার্ট এবং রক্তচাপের সমস্যা, ডায়াবেটিস, উচ্চ কোলেস্টেরল থাকা ব্যক্তিদের জন্য অত্যন্ত উপকারি।' যদিও এখনও পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনও পুষ্টিবিদ কিছু জানাননি। ছবি : এএনআই (ANI)
3/5মিসরিলাল বলেন, ‘আমি যে ঢ্যাঁড়সটা ফলিয়েছি, সেটা স্বাভাবিক সবুজ রঙের পরিবর্তে লাল রঙের হয়। এটি সবুজ ঢ্যাঁড়সের চেয়ে বেশি উপকারী এবং পুষ্টিকর। এটি হার্ট এবং রক্তচাপের সমস্যা, ডায়াবেটিস, উচ্চ কোলেস্টেরল থাকা ব্যক্তিদের জন্য অত্যন্ত উপকারি।’ যদিও এখনও পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনও পুষ্টিবিদ কিছু জানাননি। ছবি : এএনআই (ANI)
কিন্তু এমন লাল ঢ্যাঁড়সের চারা করলেন কীভাবে? উত্তরে মিসরিলাল জানান, 'বারাণসীর একটি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র থেকে এই ঢ্যাঁড়সের ১ কেজি বীজ কিনেছিলাম। জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে সেগুলি বপন করেছি। প্রায় ৪০ দিনের মধ্যেই এটি বাড়তে শুরু করে।' এছাড়া এই জাতের ঢ্যাঁড়সের গাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি। তাই বেশি কীটনাশক দিতে হয় না। ছবি : এএনআই  (ANI)
4/5কিন্তু এমন লাল ঢ্যাঁড়সের চারা করলেন কীভাবে? উত্তরে মিসরিলাল জানান, ‘বারাণসীর একটি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র থেকে এই ঢ্যাঁড়সের ১ কেজি বীজ কিনেছিলাম। জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে সেগুলি বপন করেছি। প্রায় ৪০ দিনের মধ্যেই এটি বাড়তে শুরু করে।’ এছাড়া এই জাতের ঢ্যাঁড়সের গাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি। তাই বেশি কীটনাশক দিতে হয় না। ছবি : এএনআই  (ANI)
রাজপুত বলেন, এক একর জমিতে সর্বনিম্ন ৪০-৫০ কুইন্টাল এবং সর্বোচ্চ ৭০-৮০ কুইন্টাল চাষ করা যেতে পারে। তিনি জানান, এটি সাধারণ ঢ্যাঁড়সের তুলনায় অনেক বেশি দামি। প্রায় ৮০০ টাকা কিলো পর্যন্ত দামে বিক্রি হচ্ছে কোনও কোনও মলে। ছবি : এএনআই (ANI)
5/5রাজপুত বলেন, এক একর জমিতে সর্বনিম্ন ৪০-৫০ কুইন্টাল এবং সর্বোচ্চ ৭০-৮০ কুইন্টাল চাষ করা যেতে পারে। তিনি জানান, এটি সাধারণ ঢ্যাঁড়সের তুলনায় অনেক বেশি দামি। প্রায় ৮০০ টাকা কিলো পর্যন্ত দামে বিক্রি হচ্ছে কোনও কোনও মলে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.