সংবাদ মাধ্যমের সাথে অবৈধ ফান্ডিং এর ব্যপার টা আজকের নয় এটা বহুদিনের

সংবাদ মাধ্যমের সাথে অবৈধ ফান্ডিং এর ব্যপার টা আজকের নয় এটা বহুদিনের। আজ এইরকম অবৈধ ফান্ডিং এর দ্বারা সংবাদ পত্র শুরু করার ঘটনা বলব।
এটা আমার বড়মামার মুখে শোনা, এটা গল্প নয়, এটা ফ্যাক্ট। এর লিঙ্ক নেই।
আমার বড়মামা এমন মানুষ ছিলেন যার কথা আমি যে কোনো লিঙ্কের থেকেও বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে করি। যে বিশ্বাস করার করবেন, আর যে বিশ্বাস করবেন না করবেন না! সেটা তার ব্যপার।
শুনতে খারাপ লাগলেও, স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় কোনো কোনো বিপ্লবী সংগঠন ডাকাতি করত। ডাকাতির কারন ছিল বোমা, আগ্নেয়াস্ত্র কিনতে প্রচুর টাকার দরকার হত। সেই ডাকাতির টাকা দিয়েই এরা বোমা বানাত বন্দুক কিনত। যেহেতু এগুলো সংগঠন ছিল তাই সমস্ত সংগঠনের মত এই লুটের টাকা একজনের দায়িত্বে থাকত।
বিপ্লবী দল বলেই সবাই যে একদম দেশপ্রেমি ছিল তা কিন্তু নয়। সবসময় সমস্ত প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনে কিছু স্বার্থান্বেষী লোক থাকে। একবার এই বিপ্লবী দল সরকারি কোষাগারের বিপুল টাকা লুট করে। যার কাছে এই টাকা পয়সা রাখার দায়িত্ব ছিল সে এইরকম স্বার্থান্বেষী লোক ছিল সে এই কোষাগারের বিপুল লুটের টাকা আত্মসাৎ করে দেয়।
এই সব লুটের টাকার কোনো হিসাব বা প্রমান থাকেনা, এই টাকা যদি কেউ আত্মসাৎ করে আইনত তার বিরুদ্ধে কিছু করা যায় না। অনেক সময় এই আত্মসাৎ করার জন্য খুন হয়, আবার অনেক সময় বেঁচে যায়।
আমি যে ঘটনার কথা বলছি এখানে টাকা আত্মসাৎ করে এই স্বার্থান্বেষী লোকটি বেঁচে গেছিল। এবং সেই টাকা দিয়েই সেই স্বার্থান্বেষী একটা পত্রিকা বের করে যেটা আজও চলছে।

তপেশ চৌধুরী

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.