


রাজনীতি : Politics
মুখ্যমন্ত্রীর পায়ে চোট, না মনে চোট? এত টাকা খরচ করে বিদেশ সফর সারলেন কিছু তো পেলেন না: দিলীপ ঘোষ
সোমবার সাতসকালে খড়্গপুরে এক চা চক্রে যোগ দেন দিলীপ ঘোষ। সেখানে তিনি সাংবাদিকদের করা বিভিন্ন
পন্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়
ভারতবর্ষের সভ্যতা সনাতন অর্থাৎ চিরস্থায়ী। ভারতবর্ষের সনাতন ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির মাধ্যমে মানবিক গুণাবলীর সর্বোত্তম বিকাশ এখানে
পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়ের একাত্ম মানবদর্শন
একটি মানুষ সর্বাঙ্গ সুন্দর হয়ে ওঠেন যখন তার সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কার্যকরী ও সুস্থ-সবল থাকে। একটি
একাত্মমানব দর্শনের / ইন্টিগ্রাল হিউম্যানিজমের প্রবর্তক পন্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় – জন্মজয়ন্তীতে শ্রদ্ধাঞ্জলী
অনুকূল পরিস্থিতিতে যে কেউ সাফল্য পেতে পারেন; কিন্তু প্রতিকূলতার মাঝে স্বপ্ন জয় করা খুব কঠিন;
কানাডা আরএসএস কে নিষিদ্ধ করেনি
খালিস্তানি নেতা হরদীপ সিং নিজ্জরকে হত্যা নিয়ে কানাডা এবং ভারতের মধ্যে যে কূটনৈতিক টানাপোড়েন সৃষ্টি
কাব্য ও কথা-বার্তা : poetry and prose
বিদ্যাসাগরের লেখা কৃষ্ণ বিষয়ক গ্রন্থ ‘বাসুদেবচরিত’ কেন খ্রিস্টান-ব্রিটিশ সরকার পাঠ্য করে নি?
অনুবাদক বিদ্যাসাগরের প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থ হিসাবে আমরা ‘বেতালপঞ্চবিংশতি’ (১৮৪৭) নামটি জানলেও আমরা অনেকেই জানি না, তাঁর প্রথম অনুবাদ ছিল ‘বাসুদেবচরিত’। নমুনা যা পাওয়া গেছে, অসাধারণ সুললিত ছিল এই গ্রন্থ, অনুবাদ-কর্মের প্রথম পরীক্ষা, লিপিচাতুর্য আর ভাষা-সৌন্দর্যে অতুলনীয়। এর পাণ্ডুলিপিটি রচিত হয় সম্ভবত ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে চাকুরিরত অবস্থায় (১৮৪২ – ১৮৪৬ এর
সিংহভাগ বাঙালি ‘বিদ্যাসাগর’ বলতে একজনকেই বোঝেন
তাঁর নিজের যে একটা পদবী আছে, এ কথা অনেকেই মনে রাখেননি। বহুজনের বিশ্বাস মানুষটির নামই
অল্পকালের আয়ু নিয়ে মৃত্যুর সামনে দাঁড়িয়ে এমন নিষ্ঠার সঙ্গে অমৃতময় পুরুষকে অর্ঘ্যদান করতে আর কাউকে দেখি নি
১৯০৫ সালের ১৬ই অক্টোবর তৎকালীন বড়লাট লর্ড কার্জনের আদেশে বঙ্গভঙ্গ কার্যকর করা হয়। পরে অবশ্য
বেতার-বার্তা : Radio
দেবী বলাইচণ্ডীর নামে যে গ্রাম, সেখানে এক ঘরও হিন্দু অবশিষ্ট নেই আর
গ্রাম থেকে সম্পূর্ণ নির্মূল করে ফেলা হয়েছে হিন্দুদের। দেবী বলাইচণ্ডীর নামে যে গ্রাম, সেখানে এক ঘরও হিন্দু অবশিষ্ট নেই আর। লুঠ হয়ে গিয়েছে মন্দিরের দেবোত্তর জমি, গ্রামের আরবরাই দখল করে নিয়েছে সেই জমি। যেখানে দুই প্রজন্ম আগেও ধুমধাম করে পুজো হত, হাজার হাজার হিন্দু আসতেন পুজোর মেলায় আজ সেখানে সপ্তাহান্তে
বিদ্যাসাগরের লেখা কৃষ্ণ বিষয়ক গ্রন্থ ‘বাসুদেবচরিত’ কেন খ্রিস্টান-ব্রিটিশ সরকার পাঠ্য করে নি?
অনুবাদক বিদ্যাসাগরের প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থ হিসাবে আমরা ‘বেতালপঞ্চবিংশতি’ (১৮৪৭) নামটি জানলেও আমরা অনেকেই জানি না, তাঁর প্রথম অনুবাদ ছিল ‘বাসুদেবচরিত’। নমুনা যা পাওয়া গেছে, অসাধারণ সুললিত ছিল এই গ্রন্থ, অনুবাদ-কর্মের প্রথম পরীক্ষা, লিপিচাতুর্য আর ভাষা-সৌন্দর্যে অতুলনীয়। এর পাণ্ডুলিপিটি রচিত হয় সম্ভবত ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে চাকুরিরত অবস্থায় (১৮৪২ – ১৮৪৬ এর
সিংহভাগ বাঙালি ‘বিদ্যাসাগর’ বলতে একজনকেই বোঝেন
তাঁর নিজের যে একটা পদবী আছে, এ কথা অনেকেই মনে রাখেননি। বহুজনের বিশ্বাস মানুষটির নামই বিদ্যাসাগর (Vidyasagar)। কিন্তু বীরসিংহের ভূমিপুত্র ঈশ্বরচন্দ্র (Ishwar chandra Vidyasagar) প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতিতে যে উপাধি অর্জন করলেন, সেইটেই নাম হয়ে উঠল তাঁর জীবদ্দশাতেই। এমন ঘটনা পৃথিবীতে বড়োই বিরল। আর তাইতো বাঙালির ইতিহাসে তারানাথ বাচস্পতির পুত্র জীবানন্দ, রংপুরের
ভারত : National
দেবী বলাইচণ্ডীর নামে যে গ্রাম, সেখানে এক ঘরও হিন্দু অবশিষ্ট নেই আর
গ্রাম থেকে সম্পূর্ণ নির্মূল করে ফেলা হয়েছে হিন্দুদের। দেবী বলাইচণ্ডীর নামে যে গ্রাম, সেখানে এক ঘরও হিন্দু অবশিষ্ট নেই আর। লুঠ হয়ে গিয়েছে মন্দিরের দেবোত্তর জমি, গ্রামের আরবরাই দখল করে নিয়েছে সেই জমি। যেখানে দুই প্রজন্ম আগেও ধুমধাম করে পুজো হত, হাজার হাজার হিন্দু আসতেন পুজোর মেলায় আজ সেখানে সপ্তাহান্তে
ধর্মকথা : Religion
দেবী বলাইচণ্ডীর নামে যে গ্রাম, সেখানে এক ঘরও হিন্দু অবশিষ্ট নেই আর
গ্রাম থেকে সম্পূর্ণ নির্মূল করে ফেলা হয়েছে হিন্দুদের। দেবী বলাইচণ্ডীর নামে যে গ্রাম, সেখানে এক
বিদ্যাসাগরের লেখা কৃষ্ণ বিষয়ক গ্রন্থ ‘বাসুদেবচরিত’ কেন খ্রিস্টান-ব্রিটিশ সরকার পাঠ্য করে নি?
অনুবাদক বিদ্যাসাগরের প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থ হিসাবে আমরা ‘বেতালপঞ্চবিংশতি’ (১৮৪৭) নামটি জানলেও আমরা অনেকেই জানি না,
সিংহভাগ বাঙালি ‘বিদ্যাসাগর’ বলতে একজনকেই বোঝেন
তাঁর নিজের যে একটা পদবী আছে, এ কথা অনেকেই মনে রাখেননি। বহুজনের বিশ্বাস মানুষটির নামই
পন্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়
ভারতবর্ষের সভ্যতা সনাতন অর্থাৎ চিরস্থায়ী। ভারতবর্ষের সনাতন ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির মাধ্যমে মানবিক গুণাবলীর সর্বোত্তম বিকাশ এখানে