ভাল দেশীয় চায়ে আমদানি করা খারাপ চা মেশানো নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র

1/5দামি, উন্নত গুণমানের ভারতীয় চা। আর তাতেই আমদানি করা সস্তার, নিম্নমানের চা পাতা মেশানো। ‘ব্লেন্ডিং’-এর নামে এই মুনাফার পথ নতুন নয়। এবার এর বিরুদ্ধেই কড়া হল কেন্দ্র। দার্জিলিং, কাংড়া, আসাম (অর্থোডক্স) এবং নীলগিরির (অর্থোডক্স) মতো ভারতীয় চায়ের সঙ্গে নিকৃষ্ট বিদেশি চা মেশানোর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিল টি বোর্ড। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস) (HT Photo)

রেজিস্টার্ড ক্রেতাদের এই স্থানগুলি থেকে চা কিনে তাতে খারাপ মানের বিদেশি চা পাতা মেশাতে বারণ করা হয়েছে। টি বোর্ডের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে এমনটাই বলা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস) (HT Photo)
2/5রেজিস্টার্ড ক্রেতাদের এই স্থানগুলি থেকে চা কিনে তাতে খারাপ মানের বিদেশি চা পাতা মেশাতে বারণ করা হয়েছে। টি বোর্ডের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে এমনটাই বলা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস) (HT Photo)
বাণিজ্য মন্ত্রক বলেছে, 'সমস্ত আমদানিকারকের বিক্রির চালানে আমদানি করা চায়ের উত্স উল্লেখ করা আবশ্যিক। ভারতীয় চা হিসাবে বিক্রির সময়ে তাতে আমদানি করা চা যাতে মেশানো না থাকে, সে বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।' বোর্ড সতর্ক করেছে যে এই নির্দেশাবলী অমান্য করা হলে 'উপযুক্ত' পদক্ষেপ নেওয়া হবে। FSSAI-র মতে একটি সাধারণ টেস্টের সাহায্যে সহজে চা পাতার গুণাগুণ যাচাই করা যায়। ছবি : ইনস্টাগ্রাম (Instagram)
3/5বাণিজ্য মন্ত্রক বলেছে, ‘সমস্ত আমদানিকারকের বিক্রির চালানে আমদানি করা চায়ের উত্স উল্লেখ করা আবশ্যিক। ভারতীয় চা হিসাবে বিক্রির সময়ে তাতে আমদানি করা চা যাতে মেশানো না থাকে, সে বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ বোর্ড সতর্ক করেছে যে এই নির্দেশাবলী অমান্য করা হলে ‘উপযুক্ত’ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। FSSAI-র মতে একটি সাধারণ টেস্টের সাহায্যে সহজে চা পাতার গুণাগুণ যাচাই করা যায়। ছবি : ইনস্টাগ্রাম (Instagram)
এর পাশাপাশি, দার্জিলিং চা উৎপাদনকারীদের বাইরের GI (ভৌগলিক নির্দেশক) এলাকা থেকে সবুজ পাতা কিনতে বারণ হয়েছে। ফাইল ছবি : এএনআই (ANI Photo)
4/5এর পাশাপাশি, দার্জিলিং চা উৎপাদনকারীদের বাইরের GI (ভৌগলিক নির্দেশক) এলাকা থেকে সবুজ পাতা কিনতে বারণ হয়েছে। ফাইল ছবি : এএনআই (ANI Photo)
টি বোর্ড অফ ইন্ডিয়ার চেয়ারম্যান, পিকে বেজবরুয়া, এর আগে নেপাল, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া থেকে সস্তায় আমদানি করা চা দেশীয় চায়ের সাথে মিশ্রিত হওয়ার বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছিলেন। এভাবে মেশানোর ফলে দেশীয় চায়ের গুণমান এবং দাম কমে যায়। কিন্তু সেই চা-ই দার্জিলিং চা বলে বিক্রি হয়। এতে আসল দার্জিলিং চা বা অসম চায়ের নাম খারাপ হয়। বোর্ডের সংগৃহীত তথ্যে দেখা গিয়েছে, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরের জানুয়ারি-অগস্ট মাসে চা আমদানি ৩৪ শতাংশ বেড়েছে। ফাইল ছবি : এএনআই (Manash Das/ANI Photo)
5/5টি বোর্ড অফ ইন্ডিয়ার চেয়ারম্যান, পিকে বেজবরুয়া, এর আগে নেপাল, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া থেকে সস্তায় আমদানি করা চা দেশীয় চায়ের সাথে মিশ্রিত হওয়ার বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছিলেন। এভাবে মেশানোর ফলে দেশীয় চায়ের গুণমান এবং দাম কমে যায়। কিন্তু সেই চা-ই দার্জিলিং চা বলে বিক্রি হয়। এতে আসল দার্জিলিং চা বা অসম চায়ের নাম খারাপ হয়। বোর্ডের সংগৃহীত তথ্যে দেখা গিয়েছে, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরের জানুয়ারি-অগস্ট মাসে চা আমদানি ৩৪ শতাংশ বেড়েছে। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.