বিরাটদের হারের দিনই পাকিস্তানকে ১৮-০ তে ধ্বংস করেছে অনূর্ধ্ব-১৯ ভারতীয় মহিলা দল?

‘পাকিস্তানকে ১৮-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে ভারত।’ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের কাছে ভারতের হারের অনূর্ধ্ব-১৯ এএফসি মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপের কোয়ালিফায়ারের সেই ফলাফলে অনেকেই সান্ত্বনা খুঁজছিলেন। কিন্তু সেই ১৮-০ গোলের ম্যাচ মোটেও এখন হয়নি। বরং ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর হয়েছিল।

গত রবিবার (২৪ অক্টোবর) দুবাইয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১০ উইকেটে হেরে গিয়েছে ভারতীয় পুরুষ ক্রিকেট দল। সেই ম্যাচে কার্যত কোনও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেননি বিরাট কোহলিরা। তার ফলে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যে ১২-০ রেকর্ড ছিল ভারতের, তাও ভেঙে যায়। সেই ক্ষতের প্রলেপ খোঁজার মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে যায়, রবিবারই অনূর্ধ্ব-১৯ এএফসি মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপের কোয়ালিফায়ারে পাকিস্তানকে ১৮-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে ভারত। যে খবরে ক্রিকেটে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিরুদ্ধে হারের প্রলেপ খুঁজে পান অনেক ভারতীয় নেটিজেন। কিন্তু সেই খবর পুরোপুরি ভুয়ো। অনূর্ধ্ব-১৯ এএফসি মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপের কোয়ালিফায়ারে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচটা ২৪ অক্টোবর হয়েছিল, সেটা ঠিক। তবে সেটা হয়েছিল ২০১৮ সালে।

গত রবিবার (২৪ অক্টোবর) দুবাইয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১০ উইকেটে হেরে গিয়েছে ভারতীয় পুরুষ ক্রিকেট দল। সেই ম্যাচে কার্যত কোনও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেননি বিরাট কোহলিরা। তার ফলে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যে ১২-০ রেকর্ড ছিল ভারতের, তাও ভেঙে যায়। সেই ক্ষতের প্রলেপ খোঁজার মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে যায়, রবিবারই অনূর্ধ্ব-১৯ এএফসি মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপের কোয়ালিফায়ারে পাকিস্তানকে ১৮-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে ভারত। যে খবরে ক্রিকেটে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিরুদ্ধে হারের প্রলেপ খুঁজে পান অনেক ভারতীয় নেটিজেন। কিন্তু সেই খবর পুরোপুরি ভুয়ো। ম্যাচটা ২৪ অক্টোবর হয়েছিল, সেটা ঠিক। তবে সেটা হয়েছিল ২০১৮ সালে।|#+|

কী হয়েছিল সেই ম্যাচ? 

২০১৮ সালে থাইল্যান্ডে অনূর্ধ্ব-১৯ এএফসি মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপের কোয়ালিফায়ারের প্রথম ম্যাচে প্রথম অর্ধেই পাকিস্তানকে ন’গোল দিয়েছিল ভারতীয় দল। প্রথম গোল হয়েছিল দু’মিনিটে। শেষ গোল ৯০ মিনিটে হয়েছিল। একাই পাঁচটি গোল করেছিলেন রেনু। তাঁর পাঁচটি গোলই এসেছিল দ্বিতীয় অর্ধে ৫২ মিনিট, ৫৪ মিনিট, ৭৫ মিনিট, ৮৯ মিনিট এবং ৯০ মিনিট)। পরিবর্ত হিসেবে নেমেছিলেন তিনি। সেইসঙ্গে মনীষা হ্যাটট্রিক করেছিলেন। স্কোরশিটে নাম উঠেছিল দয়াদেবী, দেবনীতা, পাপকি দেবী, জবামণি টুডু, রোজা দেবী এবং সৌমতা গুগুলোথেরও। একটি আত্মঘাতী গোল করেছিলেন পাকিস্তানের গোলকিপার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.