লোকালয়ে ঢুকে পড়ল ৪০টি হাতি, আতঙ্কে ছুটলেন গ্রামবাসীরা, হাজির বন দফতর

এবার লোকালয়ে হাতি। আর তা দেখে আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা। তাও আবার একটা–দুটো নয়। ৪০টির বেশি হাতির দল ঢুকে পড়েছে। এটা দেখতে পেয়ে গ্রামবাসীরা ছুটোছুটি লাগিয়েছে। দামোদর নদী পেরিয়ে পূর্ব বর্ধমানে ঢুকে পড়েছে ৪০টির বেশি হাতির দল। বৃহস্পতিবার সকালে হাতির দলটি দামোদর নদী পেরিয়ে গলসি ১ ব্লকের শিল্ল্যা এলাকায় আসে এবং ২নং জাতীয় সড়ক পার করে গলসির শিড়রাই, পোতনা, পুরসা এলাকায় প্রবেশ করে।

এবার লোকালয়ে হাতি। আর তা দেখে আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা। তাও আবার একটা–দুটো নয়। ৪০টির বেশি হাতির দল ঢুকে পড়েছে। এটা দেখতে পেয়ে গ্রামবাসীরা ছুটোছুটি লাগিয়েছে। দামোদর নদী পেরিয়ে পূর্ব বর্ধমানে ঢুকে পড়েছে ৪০টির বেশি হাতির দল। বৃহস্পতিবার সকালে হাতির দলটি দামোদর নদী পেরিয়ে গলসি ১ ব্লকের শিল্ল্যা এলাকায় আসে এবং ২নং জাতীয় সড়ক পার করে গলসির শিড়রাই, পোতনা, পুরসা এলাকায় প্রবেশ করে।|#+|

স্থানীয় সূত্রে খবর, এই হাতির দলটি ক্ষুধার্ত। খাবারের খোঁজেই তারা লোকালয়ে ঢুকে পড়েছে। আর গলসির বিভিন্ন এলাকার ধান জমিতে দাপিয়ে বেড়ায় ৪০টি হাতি। এই দেখে আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা। তাঁরা ভয়ে ছোটাছুটি শুরু করেন।এই দলে বাচ্ছা ও মহিলা হাতিও রয়েছে। খবর দেওয়া হয় বন দফতরে। তাঁরা জানাচ্ছেন, বাঁকুড়ার শালতোড়া জঙ্গল থেকে নদী পেরিয়ে এই বিশাল হাতির দল পূর্ব বর্ধমানে ঢুকেছে। সবাই এখন বাড়ির ভিতরে আশ্রয় নিয়েছেন।

এদিকে এই খবর চাউর হতেই এলাকায় এসেছে গলসি থানার পুলিশ। তারপর সেখানে আসে বন দফতরের হুল্লা পার্টি। তাঁরা এসে হাতির দলটিকে পথ দেখিয়ে নিয়ে যাবার চেষ্টা করে। পরে হাতি দলটি আসতে আসতে গলসির সীমানা পেরিয়ে আউশগ্রাম ব্লকের উচ্চগ্রামের দিকে এগিয়ে যায়। বন দফতর গ্রামবাসীকে সতর্ক করেন যাতে হাতির সামনে না যান।

অন্যদিকে বন দফতরের পক্ষ থেকে বারবার মাইকিং করা হচ্ছে। বর্ধমান রেঞ্জের ডি.এফ.ও নিশা গোস্বামী বলেন, ‘‌এই ৪০টির বেশি বিশাল হাতির দলটি বাঁকুড়ার জঙ্গল থেকে দামোদর পেরিয়ে গলসি এলাকায় ঢুকেছে। আমরা চেষ্টা করছি এই দলটিকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জঙ্গলের দিকে পাঠিয়ে দিতে। কি জন্য এই হাতির দলটি লোকালয়ের দিকে এলো তা এখনই বলা সম্ভব নয়।’‌

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.