নূর মহম্মদ কুমতলব নিয়ে প্রথমে ত্রিপুরায় ঘাঁটি গাঁড়ে, বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গিয়া নিয়ে দিল্লী ও পাঠাতো, সঙ্গে ছিল রোহিঙ্গিয়া শাকরেদ রেহমত উল্লা এবং সাবিউল্লা, শুধু কি তাই, এরা ISI এর agent নয়তো?

উত্তর প্রদেশ এ টি এস নূর মহম্মদ, রেহমত উল্লা এবং সাবিউল্লা নামে তিন জন নারী ও শিশু পাচার চক্রের সদস্যকে গ্রেফতার করেছে। এই তিনজন বাংলাদেশী ও রোহিঙ্গিয়াদের বেআইনি ভাবে ভারতে বসবাসের ব্যবস্থা করে দিতো যার জন্য ওরা মোটা অর্থ পেতো।

ওই দুষ্কৃতীরা বাংলাদেশ থেকে আগত মহিলা ও শিশুদের গাজিয়াবাদ, নয়ডা এবং দিল্লিতে বেআইনি ভাবে থাকার ব্যবস্থা করতো।এরা আই এস আইয়ের এজেন্ট কিনা খতিয়ে দেখছে ATS

এক প্রেস বার্তায় ATS এও জানায় যে অনেকদিন ধরে আন্তর্জাতিক ওই চক্রের উপর নজর রাখছিলো সুরক্ষা বাহিনী।
অনুসন্ধানে বেরোয় মূল পান্ডা মুহম্মদ রোহিঙ্গিয়া ও বাংলাদেশী মেয়েদেরকে বিয়ের, ছেলেদের ও বাচ্চাদের বিভন্ন কারখানায় কাজের সুযোগ করে দেবে বলে ভারতে নিয়ে আসতো ও বেআইনি ভাবে থাকার ব্যবস্থা করতো।
উত্তর প্রদেশ পুলিশের ডিরেক্টর জেনারেল প্রশান্ত কুমার বলেন , “মূল পান্ডা নূর মুহম্মদ ওরফে নূর ইসলাম রোহিঙ্গিয়া ও বাংলাদেশিদের ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেসে দিল্লী নিয়ে আসার সময় ধরা পরে। ATS টীম ৫ জনকে গাজিয়াবাদ স্টেশনে নামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর যে এরা সবাই বেআইনি অনুপ্রবেশকারী যাদের ইসলাম ভারতে বেআইনিভাবে অনুপ্রবেশ করিয়ে দিল্লী নিয়ে যাচ্ছিলো।

পুলিশ ১৬ এবং ১৮ বছরের দুই রোহিঙ্গিয়া মেয়েকেও গ্রেফতার করে।

পান্ডা নূর ইসলাম নিজেও বাংলাদেশী এবং বর্তমানে ত্রিপুরায় বসবাস করে, রেহমত উল্লা নিজে রোহিঙ্গিয়া ও মায়ানমার থেকে বেআইনিভাবে ভারতে প্রবেশ করে সে জম্মুর রোহিঙ্গিয়া সাৰণাৰ্থী ক্যাম্পে থাকতো। তৃতীয় অভিযুক্ত সাবিউল্লা ও মিয়ানমারের রোহিঙ্গিয়া।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.