কলকাতা-দিল্লি ম্যাচের পর ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজির প্লেঅফের সমীকরণ কী দাঁড়াল! এই প্রতিবেদনে চোখ বুলিয়ে একদম জলের মতো বুঝে নিন…
1/10
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু

ইতিমধ্যেই ১৪ পয়েন্ট পেয়ে রজত পাতিদারের নেতৃত্বাধীন ফ্র্যাঞ্চাইজি প্লে-অফে জায়গা নিশ্চিত করার একদম কাছাকাছি। কিন্তু তাদের আসল লড়াই হল শীর্ষ দুই স্থান নিশ্চিত করার। যাতে ফাইনালে ওঠার জন্য আরও কয়েকটি সুযোগ পাওয়া যায়। আরসিবির ৪ ম্যাচ বাকি রয়েছে। প্রথম চারে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করতে হলে চারে দুই ম্যাচ জিতলেই হবে।
2/10
মুম্বই ইন্ডিয়ান্স

১০ ম্যাচে ৬ জয়ের সুবাদে এমআই পয়েন্ট টেবলে দুয়ে। হার্দিক পান্ডিয়ার টিম টানা ৫ ম্যাচ জিতেছে। বাকি ৪ ম্যাচে ৩টি জয় পেলেই তাদের প্রথম চার নিশ্চিত। তবে দু’টি জয়ও যথেষ্ট হতে পারে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নদের।
3/10
গুজরাত টাইটান্স

৯ ম্যাচে ৬ জয়ের সুবাদে গুজরাত এই মরসুমে ফের একবার খেতাবের দাবিদার। দুরন্ত ফর্মে রয়েছেন শুভমন গিলরা। ধারাবাহিক দলগুলির মধ্যে তাঁরা একটি। লিগে ৫ ম্যাচ বাকি রয়েছে শুভমনদের। এই ম্যাচগুলির মধ্যে কমপক্ষে ২টি জিতলেই হবে গুজরাতকে। তিন ম্যাচ জিততে পারলে প্রথম চার পাকা।
4/10
দিল্লি ক্যাপিটালস

শেষ ৬ ম্যাচে ৪টি হার দিল্লি ক্যাপিটালসকে বিপাকে ফেলেছে। এখনও তারা শেষ চারের দাবিদার। ১০ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে দিল্লি লিগ টেবলে চার নম্বরে রয়েছে। প্লে-অফের লড়াইয়ে দিল্লির প্রতিদ্বন্দ্বিতা এখন লখনউ সুপার জায়ান্টস এবং পঞ্জাব কিংসের সঙ্গে। লিগের বাকি ৪ ম্যাচে ২টি জিতলেই দিল্লির শেষ চার নিশ্চিত।
5/10
পঞ্জাব কিংস

৯ ম্যাচে ৫ জয়ের সুবাদে পাঞ্জাব কিংসের আইপিএল অভিযান ওঠা-পড়ার ভিতর দিয়ে গিয়েছে। কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে বৃষ্টিতে ভেস্তে যাওয়া ম্যাচের ফলে ১১ পয়েন্ট নিয়ে শ্রেয়স আইয়াররা ৫ নম্বরে রয়েছে। বাকি ৫ ম্যাচে পঞ্জাবকে কমপক্ষে আরও ৩টি জিততেই হবে। তাহলে প্লে-অফে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে সাহায্য করবে প্রীতি জিন্টাদের। ২টি জয়ও যথেষ্ট হতে পারে।
6/10
লখনউ সুপার জায়ান্টস

ঋষভ পন্থের উপর প্রচুর টাকা খরচ করেও লখনউ সুপার জায়ান্টস তাদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পায়নি। তবে সঞ্জীব গোয়েঙ্কার ফ্র্যাঞ্চাইজির এখনও প্রথম চারে যাওয়ার বাস্তবিক সুযোগ রয়েছে। শীর্ষ চার নিশ্চিত করতে হলে লিগের বাকি ৪ ম্যাচের মধ্যে কমপক্ষে ৩টি জিততে হবে ঋষভদের।
7/10
রাজস্থান রয়্যালস

শীর্ষ চারে জায়গা পাওয়ার গাণিতিক লক্ষ্যের মধ্যে থাকলেও, রাজস্থান রয়্যালস যদি জয়ের ধারা অব্যাহত রাখে, তাহলে তাদের ১৪ পয়েন্ট থাকবে। তবে তাদের যোগ্যতা অর্জনের জন্য তাদের উপরের দলগুলির হেরে যাওয়ার উপর নির্ভর করতে হবে। তবেই তারা যোগ্যতা অর্জনের রাস্তায় থাকবে।
8/10
সানরাইজার্স হায়দরাবাদ

আইপিএল শুরুর আগে ফেভারিটদের মধ্যে ছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। তবে গত মরসুমের রার্নাস এই মরসুমে চূড়ান্ত ফ্লপ। প্যাট কামিন্সের নেতৃত্বাধীন দল লিগে আর ৫ ম্যাচ খেলবে। একটি ম্যাচও হারতে পারবে না তারা। হারলেই এবারের মতো অভিযান শেষ।
9/10
চেন্নাই সুপার কিংস

এমএস ধোনির দল ৯ ম্যাচে মাত্র ২টি জয় পেয়েছে, তাদের আইপিএল এবারের মতো শেষ। সুপার কিংস যদি বাকি ৫টি ম্যাচও জিততে পারে, তাহলেও তাদের মোট পয়েন্ট হবে মাত্র ১৪। -১.৩০২ নেট রান রেট নিয়ে প্রথম চারে জায়গা পাওয়ার জন্য তা যথেষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে নেই বললেই চলে। তবে এখনও ক্ষীণ সম্ভাবনা রয়েছে।
10/10
কলকাতা নাইট রাইডার্স
