শ্রীলঙ্কায় ইস্তারের সময় বোম ব্লাস্ট হয়েছিল। এই বোম ব্লাস্ট ইসলামিক আতঙ্কবাদীরা করিয়েছিল। শ্রীলঙ্কার তদন্তকারী সংস্থা আতঙ্কবাদী হামলার তদন্ত করছে যাতে হামলার সাথে জড়িত সমস্থ আতঙ্কবাদীকে শাস্তি দেওয়া যায়। শ্রীলঙ্কার পুলিশ বেশকিছু জনের নাম ও ছবি প্রকাশিত করেছে। এই আতঙ্কবাদীদের মধ্যে এমন একজন মহিলা আতঙ্কবাদীর নাম সামনে এসেছে যে তামিল হিন্দু ছিল। শ্রীলঙ্কার পুলিশ সারা নামের এক আতঙ্কবাদীর নাম নিয়েছে। এই মহিলার আগের নাম ছিল পুলিস্তিনী রাজেন্দ্র।
পুলিস্তিনী রাজেন্দ্র এর স্বামীর নাম মহম্মদ হস্তুন ছিল। মহম্মদ হস্তুন আত্মঘাতী বোম্বার ছিল যে আতঙ্কবাদী হামলায় সামিল ছিল। পুলিস্তিনী রাজেন্দ্র যে বর্তমানে সারা তার সম্পর্কে এখন বহু তথ্য সামনে আসছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, পুলিস্তিনী রাজেন্দ্র তামিল হিন্দু, যে মধ্যবিত্ত হিন্দু পরিবারের জন্মগ্রহন করেছিল। পরে মহম্মদ হস্তুন, পুলিস্তিনী রাজেন্দ্রকে প্রেম জালে ফাঁসিয়ে নেয়। প্রেম জালে ফাঁসানোর পর মহম্মদ হস্তুন নিকাহ করে এবং পুলিস্তিনী রাজেন্দ্রর ধর্ম পরিবর্তন করে তাকে ইসলাম কবুল করায়।
পুলিস্তিনী রাজেন্দ্র ধর্ম পরিবর্তন করে সারা হয়। পুলিস্তিনী রাজেন্দ্র এর ধর্ম পরিবর্তন করে তাকে ইসলামিক জিহাদি তৈরির কাজ শুরু হয় এবং শেষমেষ আতঙ্কবাদীতে পরিণত করা হয়। পুলিস্তিনী রাজেন্দ্র শ্রীলঙ্কার পূর্ব এলাকা আটিলা জেলার ঠেত্ততিভুরের এক মধ্যবিত্ত হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিল। কিন্তু মহম্মদ হস্তুন তাকে প্রেম জালে ফাঁসিয়ে নিয়ে বাড়ি থেকে ভাগিয়ে নিকাহ করে।
নিকাহের পর সারার ব্রেন ওয়াশ করে তাকেও আতঙ্কবাদীতে পরিণত করা হয়। পুলিস্তিনী রাজেন্দ্র এর বাড়ির লোকজন জানিয়েছে, পুলিস্তিনী একজন ভালো মেডিক্যাল স্টুডেন্ট ছিল। পড়া চলাকালীন আব্দুল রাজ্জাক নামের এক বন্ধুর মাধ্যম তার সংযোগ মহম্মদ হস্তুন এর সাথে হয়। লাভ জিহাদের মাধ্যমে হিন্দু মেয়েকে ফাঁসিয়ে তার ব্যাবহার করার একটা বড়ো উদাহরণ শ্রীলঙ্কার আতঙ্কবাদী হামলা থেকে সামনে এসেছে। ঘটনা খুবই গম্ভীর এবং এই ধরনের লাভ জিহাদ সম্পর্কে সমাজের মধ্যে সচেতন অবশ্যই প্রয়োজন। কিন্তু ভারতের তথাকথিত নিরপেক্ষ মিডিয়া এই ধরনের ঘটনা জনগণের থেকে লুকিয়ে রাখতে পছন্দ করে।