তৃতীয় পর্বের পর লাভ জেহাদ। শব্দটা যখন প্রথমবার শুনি বেশ বিরক্তিকর মনে হয়েছিল। একে তো ইংরেজীর সঙ্গে আরবীর বকচ্ছপ দ্বারা হিন্দু সমাজের সংকট বোঝানোর প্রয়াস এবং দ্বিতীয়ত মেয়েদের বিয়ের ওপর পুরুষতান্ত্রিক খবরদারি। মেয়েরা যখন পরের সম্পত্তি তখন মেয়ে অন্য ধর্মে বা জাতে বিয়ে করলে এত হায় হায় কেন? আসলে সবাইRead More →

দ্বিতীয় পর্বের পর ২০২০-র মাঝামাঝি একটি হিন্দু সংগঠনের মহিলা শাখার সভানেত্রীর দায়িত্ব নিয়েই বেশ কয়েকটি চিঠি লিখি বিভিন্ন দপ্তরে। তার মধ্যে ভারত সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও রাজ্যপালকে দেওয়া চিঠিখানি উদ্ধৃত করছি যাতে রাজ্যে নারী নির্যাতনের ভয়াবহ চিত্র কিছুটা তুলে ধরেছিলাম। চিঠিতে যে তথ্য সন্নিবিষ্ট ছিল, তার উদ্দেশ্য ছিল অপরাধের আসল কারণRead More →

প্রথম পর্বের পর ২০১৭-র এপ্রিলে সান্ধ্য আজকাল দৈনিকের জন্য একটি ফিচার লিখি ‌অমানবের মানবাধিকার‌। তখনও পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক মানচিত্রে বিজেপি আদৌ প্রাসঙ্গিকতা পায়নি। বুদ্ধিজীবিকার শর্ত ছিল ‌ধর্মনিরপেক্ষতা অসাম্প্রদায়িকতার ফাটা রেকর্ড। আমি কথাগুলো বিশ্বাস করতাম কিন্তু বচনবাগীশদের কথার সঙ্গে কাজ মেলাতে পারতাম না। যা লিখেছিলাম তার অংশবিশেষ পুনরায় স্মরণ করতে হচ্ছে: “অমানবেরRead More →

নারী নির্যাতন একটি আদ্যন্ত লিঙ্গকেন্দ্রিক সমস্যা, যা ভারতবর্ষ কেন সারা বিশ্বেই সম্ভবত বৃহত্তম পারিবারিক, সামাজিক তথা জাতীয় সংকট। পিতৃতন্ত্রকে জিইয়ে রাখতে চাইলেও কোনও আধুনিক সুস্থ সমাজ হিংস্রতার অনুমোদন দেয় না। এর‍্ সমাধান চাইতে গেলে এখন সমস্যার সম্যক ও নিরপেক্ষ উপলব্ধি প্রয়োজন। ভারী আশ্চর্য কারণবশত ভারতবর্ষে নারীর প্রতি হিংস্রতার পেছনে চিরাচরিতRead More →