পূর্বঅংশ ।।চতুর্থ।। বিদ্যাসাগর মহাশয় তখন সংস্কৃত কলেজের প্রিন্সিপাল। বেশ ভালো বেতন পান। আর তাঁর সংস্কৃত প্রেস ও ডিপোজিটরি থেকে বই ছেপে ও নিজেদের ও অপরের বই বিক্রি করে যথেষ্ট আয়। একদা বিদ্যাসাগর মহাশয়ের ইচ্ছা হল যে, মাকে কখানিক গহনা দিয়ে সাজানোর….. মাতুলালয় বড় হওয়া এবং নিজেদের অসচ্ছল অবস্থায় গহনা পড়ারRead More →

পূর্বঅংশ ।।তৃতীয়।। এমন একদিন, যেদিন ভান্ডার তন্ডুল শূন্য, স্থির হয়েছে সন্তানেরা রাতে অর্ধাহারে করবেন এবং পরদিন অনশনে থাকবেন। অথচ , সেদিন অপরাহ্ণে এক বৃদ্ধ ব্রাম্ভন অভ্যাগত এসে উপস্থিত হলেন । শাশুড়ি মাতা বিনীতভাবে তাকে নিজেদের দুরাবস্থার কথা এবং অতিথি আপ্যায়নের অপারগতার কথা জানানোর ফাঁকে…পুত্র বধূ তাকে ডেকে বললেন ” ক্ষুধাতুর,Read More →

পূর্বঅংশ ।।দ্বিতীয়।। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না পেলেও ভগবতী দেবীর গৃহমধ্যে যে পারিবারিক সামাজিক শিএক্ষা এবং ধর্মীয় শিক্ষা পেয়েছিলেন তা অসম্ভব সুন্দর। তিনি গৃহকর্মে নিপুনা ছিলেন। তিনি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গৃহকাজে নিপুন ভাবে লিপ্ত থাকতে। শ্রম করলে শান্তি লাভ ঘটে এই ছিল তাঁর জীবনের ব্রত । ভগবতী দেবীর মাতুলালয় ছিল পাতুল গ্রামে ।Read More →

।।প্রথম।। হ্যারিসন সাহেব ছিলেন সেই সময় কলকাতার আয়কর কমিশনার। একদিন তিনি এলেন মেদিনীপুরে। কি করবেন? স্বয়ং ঈশ্বরচন্দ্র অভিযোগ করেছেন । উপর তলা থেকে কড়া হুকুম আছে। মেদিনীপুরের কিছু মহকুমায় গ্রামে গঞ্জে ব্যবসায়ীদের ওপর অন্যায় হারে কর নির্ধারণ করা হয়েছে । এ কথা শুনে বিদ্যাসাগর মশাই বাঙালি আফিসারকে নিয়মানুসারে কর ধার্যRead More →