১৪ ই ফেব্রুয়ারী ভেলেন্টাইন্স ডে ২০১৯, পুরো দেশ জুড়ে যখন আনন্দে মেতে উঠে ছিল ঠিক তখন ই দুপুর ৩ টা নাগাদ খবর আসে পুলওয়ামার শ্রীনগর জাতীয় সড়কে সি আর পি এফ কনভয়ের উপর বড়সড় জঙ্গি হামলায় প্রায় ৪৪ জন জোয়ান প্রান হারিয়েছে।রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের বিবিধ ক্ষেত্র বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ওRead More →

সমাজ সংস্কারক স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী 12ই ফেব্রুয়ারী, 1824 খ্রিস্টাব্দে কাথিয়াওয়ার অঞ্চল, রাজকোট, গুজরাট, মোরবি (মুম্বাইয়ের মোরভি রাজ্যের রাজ্য) কাছে একটি ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। মুল নক্ষত্রে জন্মের কারণে তার নামকরণ করা হয় মূলশঙ্কর। তিনি বেদের মহান পণ্ডিত স্বামী বীরজানন্দ মহারাজের কাছ থেকে শিক্ষা লাভ করেছিলেন। দয়ানন্দ সরস্বতী, যিনি ধর্মীয় সংস্কারেরRead More →

মিশনারীরা বিশেষ করে ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষাকে ব্যবহার করে, মানুষকে ধর্মান্তরিত করতে এবং তাদের পরিবারকে অস্বীকার করার জন্য প্রলুব্ধ করতে বদ্ধপরিকর। তারা বলছে হিন্দুদের সাথে যা ভুল হয়েছে তা তাদের ধর্মের কারণে। মিশন কালী – ধর্ম যোদ্ধা নামে একটি সিরিজ করছে, যা হিন্দুদের ধর্মান্তরিত করার অপপ্রয়াসের ঘটনাগুলি সামনে এনেছে। এই ভিডিওটিতেRead More →

তিন দশক যাবত চলে আসা একটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব নিয়মে নিজস্ব পোষাকবিধি লঙ্ঘন করা কখনও সাংবিধানিক অধিকার হতে পারে না। কোনও ব্যক্তি তাঁর ধর্মীয় অধিকার অনুযায়ী গোঁফহীন দাড়ি রাখতেই পারেন। ভারতীয় সংবিধান তাঁকে সেই অধিকার দিয়েছে। কিন্তু সামরিক বাহিনীর প্রশিক্ষণের সময় বাহিনীর নিয়মানুযায়ী তাকে রোজ দাড়ি কামাতেই হবে।সংবিধান শুধুমাত্রRead More →

হিজাব-বিতর্কে এবার নয়া মোড়।  কর্ণাটকের ছাত্রী ভিভি মুসকানের পাশে দাঁড়াল রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ (আরএসএস)। সংগঠনের মুসলিম শাখার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, পর্দা ভারতীয় সংস্কৃতির অঙ্গ। আরএসএসের মুসলিম শাখা, মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চ হিজাব পরা নিয়ে মুসকানের আর্জিকেই সমর্থন জানিয়েছে। তাঁকে ঘিরে গেরুয়াধারীদের বিক্ষোভের নিন্দা করেছে মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চ।  বিষয়টিRead More →

গত কয়েকদিন ধরে হিজাব বিতর্কে সরগরম কর্ণাটক। একটি কলেজে হিজাব পরে পড়ুয়াদের প্রবেশ করতে না দেওয়ায় বিতর্কের সূত্রপাত। বিষয়টি পৌঁছেছে আদালতে। কেন হিজাব পরে প্রবেশ করতে বাধা দিচ্ছে সরকার, সেই প্রশ্নই তোলা হয়েছে আবেদনকারীর তরফে। এক পড়ুয়াই আবেদন জানিয়েছিলেন কর্ণাটক হাই কোর্টে। মঙ্গলবার ছিল সেই মামলার শুনানি। সব পক্ষের যুক্তিRead More →

তিন দশক যাবত চলে আসা একটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব নিয়মে নিজস্ব পোষাকবিধি লঙ্ঘন করা কখনও সাংবিধানিক অধিকার হতে পারে না। কোনও ব্যক্তি তাঁর ধর্মীয় অধিকার অনুযায়ী গোঁফহীন দাড়ি রাখতেই পারেন। ভারতীয় সংবিধান তাঁকে সেই অধিকার দিয়েছে। কিন্তু সামরিক বাহিনীর প্রশিক্ষণের সময় বাহিনীর নিয়মানুযায়ী তাকে রোজ দাড়ি কামাতেই হবে।সংবিধান শুধুমাত্রRead More →

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি যে বোরখা, হিজাব বা ঘোমটা প্রভৃতি বিষয় এই শতাব্দীর সবচেয়ে হাস্যকর বিষয়। যাদের কাজকর্ম নেই, তাঁরাই ওসব নিয়ে বাকবিতণ্ডা করেন। কলেজের একজন অধ্যাপিকা হিসেবে বলতে পারি যে, কলেজে ঢুকলে বা পড়লে সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব নিয়মকানুন অবশ্যই মেনে চলতে হবে। কারণ অনুশাসন ও শৃঙ্খলাই হলো যেRead More →

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব পোষাক বিধি অমান্য করে কোনো ধর্মীয় পোষাকের ফতোয়া জারি করা কিভাবে সমর্থনযোগ্য হতে পারে? এরপর ওই ছাত্রী যখন সামরিক বাহিনীতে যোগদান করে ওই অধিকার দাবী করবে, তখন বাহিনীর শৃঙ্খলা রক্ষা করতে বিদেশি অর্থে পুষ্ঠ মানবাধিকার সংগঠনগুলো এগিয়ে আসবে তো? হিন্দু অনুশাসন মেনে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যদি ত্রিশূল হাতেRead More →

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চলে নিজস্ব নিয়ম মেনে। সেখানে ড্রেস কোড থাকলে তা মানাই উচিত। হিজাব কোথাও ড্রেস কোড না হওয়ারই কথা। বিষয়টি আদালতে গ্রহণ করাটা কতটা যুক্তি যুক্ত জানি না। ধর্মে যদি বিশেষ ড্রেস কোড থাকে আর তা যদি শিক্ষালয়ের ইউনিফর্ম- এর সঙ্গে সঙ্গতি না রাখে, তাহলে শিক্ষার্থী বা অভিভাবকদের উচিতRead More →