1/5এর আগে সংসদে কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেছিলেন যে প্রবীণ নাগরিকদের জন্য ফের ছাড় চালু করার বিষয়টি সরকারের জন্য লোকসানের হবে। তবে রেলে প্রবীণ নাহরিকদের ছাড়ের বিষয়টি তুলে দেওয়ার পর থেকেই জনসাধারণের সমালোচনার মুখে পড়ে রেল।
2/5সমালোচনার মুখে প্রবীণ নাগরিকদের রেলের টিকিটে ছাড় দেওয়ার কথা পুনরায় বিবেচনা করতে বাধ্য হয় রেল মন্ত্রকের আধিকারিকরা। তবে শুধুমাত্র জেনারেল এবং স্লিপার শ্রেণির যাত্রীদের জন্য এই ছাড় দেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছিল। তবে এবার স্থায়ী কমিটি এসি ৩ টায়ারে টিকিটেও প্রবীণ নাগরিকদের ছাড় দেওয়ার সুপারিশ করল।
3/5সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বলে, যেহেতু রেলওয়ে পরিষেবা স্বাভাবিক হচ্ছে, তাই বিভিন্ন শ্রেণির যাত্রীদের দেওয়া ছাড়গুলি ফের একবার কার্যকর করা উচিত তাদের। এদিকে চাপের মুখে প্রবীণ নাগরিকদের ছাড় দেওয়ার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করার কথা জানিয়েছিলেন রেল কর্তারাও। তবে ছাড়ের বয়সসীমা ৬০ বছর থেকে বাড়িয়ে ৭০ বছর করা হতে পারে বলে জানা গিয়েছিল।
4/5করোনাকালে বহু জিনিসই বদলে গিয়েছিল বিশ্বে। থমকে গিয়েছিল রেলের চাকা। গৃহবন্দি হয়েছিলেন কয়েকশো কোটি মানুষ। তবে ধীরে ধীরে সব ফের স্বাভাবিক হয়। পরিষেবা স্বাভাবিক হয়েছে রেলের। তবে এখনও চালু হয়নি প্রবীণ নাগরিকদের জন্য ছাড়।
5/5উল্লেখ্য, এর আগে পুরুষ প্রবীণ নাগরিকদের রেলযাত্রায় ৪০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হত। সব ক্লাসেই এই ছাড় দেওয়া হত। মহিলাদের ক্ষেত্রে এই ছাড়ের পরিমাণ ছিল ৫০ শতাংশ। আগে পুরুষদের ক্ষেত্রে ছাড় পেতে ন্যূনতম ৬০ বছর হতে হত, নারীদের জন্য ছাড় প্রযোজ্য ছিল ৫৮ বছর বয়স থেকেই। তবে এখন সবাইকেই পুরো ভাড়া দিয়েই রেলযাত্রা করতে হচ্ছে।