Basirhat: ফের সিভিক-অসভ্যতা, সীমান্তে তরুণীকে আটকে… ছিঃ

ফের গ্রেফতার সিভিক পুলিস। এবার ভিন রাজ্যের তরুণীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ ওঠে সিভিক ভলেন্টিয়ারের বিরুদ্ধে। তবে একা সিভিক পুলিস নয়, তার সঙ্গে গ্রেফতার করা হয় এক ভিলেজ পুলিসকেও। জানা গিয়েছে, বেঙ্গালুরু থেকে বাবা ও মেয়ে স্বরূপনগর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ যাচ্ছিলেন। সেই সময়  

মহিলাকে শ্লীলতাহানি করে ৯৩ হাজার টাকা কেড়ে নেওয়ার অভিযোগে স্বরূপনগর থানার দুই পুলিস কর্মী-এক ভিলেজ পুলিস ও এক সিভিক ভলান্টিয়ার গ্রেফতার। স্বরূপনগর থানার এক ভিলেজ পুলিস ও এক সিভিক ভলেন্টিয়ার ওই মহিলাকে শ্লীলতাহানি করে। এখানেই শেষ নয়, তারা তাদের কাছে জোর কারে নগত ৪৬ হাজার টাকা ফোন পে থেকে ৪৭ হাজার মোট  ৯৩ হাজার টাকা নিয়ে নেয়। এই অভিযোগে স্বরূপনগর থানার পুলিস তাদের দুজনকে দুই পুলিস কর্মীকে গ্রেফতার করল স্বরূপনগর থানার পুলিস।

গতকাল বিকেলে বেঙ্গালুরু থেকে স্বরূপনগর বিথারী হাকিমপুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে যাওয়ার স্বরূপদহ বাজারের কাছে দুই পুলিস কর্মী তাদের আটকায়। তাদের কাছে টাকার দাবি করে তখন তারা দিয়ে না চাইলে, মহিলার হাত ধরে টানাটানি করে গায়ে হাত দেয় এবং শ্লীলতাহানি করে বলে অভিযোগ। তারপর তাদের  কাছ থেকে জোর করে তাদের কাছে থাকা নগদ ৪৬ টাকা ও ফোন পে থেকে ৪৭ মোট ৯৩ হাজার টাকা নিয়ে নেয়। মহিলা তার বাবা স্থানীয় মানুষের সহযোগিতায় তারা ওই দুই পুলিস কর্মীর বিরুদ্ধে স্বরূপনগর থানায় অভিযোগ করলে পুলিস তাদের গ্রেফতার করে। আজ ওই দুই পুলিস কর্মীকে বসিরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হয়।

প্রসঙ্গত, কৃষ্ণনগরে হাড়হিম হত্যাকাণ্ড। কৃষ্ণনগরের রামকৃষ্ণপাড়ায় তরুণীর দেহ উদ্ধার। অগ্নিদগ্ধ বিবস্ত্র তরুণীর দেহ উদ্ধার হয়। থানায় খুন-ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের পরিবারের। একই সঙ্গে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ময়নাতদন্তের দাবি পরিবারের। ময়নাতদন্তের ভিডিয়োগ্রাফি করার দাবি। নিহত তরুণী কৃষ্ণনগরের  বাসিন্দা। প্রেমিকের সঙ্গে বেরিয়েছিল সে, খবর পুলিস সূত্রে। তরুণীর প্রেমিককে ইতিমধ্যেই আটক করেছে পুলিস।

পুজো মণ্ডপের কাছে দেহ উদ্ধার হয়। তরুণীর প্রেমিক ইতিমধ্যেই পাকড়াও। ধর্ষণ-খুনের পর পরিচয় লোপাটে দেহে আগুন? এইমসে ময়নাতদন্তের দাবি জেলা বিজেপির। একইসঙ্গে সিবিআই তদন্তের দাবি গেরুয়া শিবিরের। কৃষ্ণনগরেও ‘বিচার চাই’ স্লোগান। প্রতিমা বিসর্জন হয়ে গিয়েছে। ফলে ফাঁকাই পড়েছিল পুজো মণ্ডপ। আর সেই ফাঁকা মণ্ডপেই মিলল বছর আঠারোর এক তরুণীর লাশ। তরুণীর শরীরে কোনও পোশাক ছিল না। মুখ আ্যাসিড বা অন্যকিছু দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে চেনার কোনও উপায় নেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.