চীন্দার্মিত হু বলেছে, কোভিড এয়ারে হয়। অতএব নরেন মোদী যে সভাগুলো ক্যান্সেল করলেন, তার কারণ কি? আমি নিজে এক বছর ধরে ক্লস্ট্রোফোবিক জায়গাতে কাজের সূত্রে ঘুরেছি। স্যানিটাইজার না মাখার মতো মেখেছি। কেবল খাবার আগে ক্যারিড মধ্যমক্ষারের সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে এসেছি। মাস্ক তো পড়েছি ক্রসিং-টসিংয়ের পলিউশ্যন আর ধুলোবালি আটকাতে। এখনও পড়ি। তবে, করোনার আগমনের আগেও পথেঘাটে মাস্ক পড়েই গতায়াত করে আসছি ব্যাপক পলিউশ্যনের আর ধুলোবালির কারণেই। আমার বন্ধুবান্ধবরা অনেকেই কোভিডকালে একই কাজ করেছেন আমার সাথী যারা ছিলেন ও আছেন। কারোর কোভিড পজিটিভ এসেছিলো। কারোর নেগেটিভ। চারকালে চারবার চারস্থানে টেস্ট করিয়েছি। আমার একবারও পজিটিভ আসেনি। যাদের পজিটিভ এসেছিলো, কেউই মরা তো দূরের কথা, আরো স্বাস্থ্যবান ও জৌলুসময় হয়ে উঠেছেন।🙄 দারুণ ব্যতিক্কেরমীভাবে। আমার সববার নেগেটিভ হয়েও রোগা হয়ে গেছি বেশী। এমনিতেও হার্ড-ইমিউনিটির সবচেয়ে বড়ো শত্রু ঐ লকডাউন। ছোটাছুটি করুন। সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং মানলেই ইমিউনিটিতে লকডাউন লেগে যাবে। তবু বলি, মদ না খেয়ে, ঐ পয়সায় দামী ডেটল বা লাইফবয়ের সাবান কিনুন ও সবসময়ে ক্যারি করুন। ওটা অনেক রোগ-জীবাণু থেকে বাঁচায়। পৃথিবীর সাবান কম পরে গেলে স্যানিটাইজার হাতে মাখুন। কোভিডকে শ্রদ্ধা করুন। ♥️ লকডাউনকে ভয় করুন।
অহেতুক ভয় দেখানো মিথ্যাচারীদের সামগ্রীকভাবে বয়কট করুন।
জয় বৈদ্যনাথ।
জয় যোগেশ্বর। জয় ধন্বন্তরী।