সোনার পুর থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ, “ছাপ্পা ভোট দিতে না পেরে নির্বাচন কমিশনকে গালাগাল দিচ্ছেন? কাটমানি, সিন্ডিকেট, ১০ বছরের শাসনের পর আপনার এতো রাগ কেন দিদি?” প্রধানমন্ত্রী সোনারপুরের সভা থেকে শনিবার বলেন, “টিএমসি”-র মানে হচ্ছে টাকা, মারো, কোম্পানি। নন্দীগ্রামে আপনি হারছেন দিদি। এটা বুঝে আপনি অন্য আসনেRead More →

মাথার উপর ছাদ খসে খসে পড়ছে সেই কবে থেকে। দেওয়ালও তথৈবচ। সরকারি প্রকল্পে একটা মাথা গোঁজার আশ্রয় নিশ্চিত করতে দিনের পর দিন ঘুরেছেন আঙুর রায়। কিন্তু কাজের কাজ হয়নি কিছুই। এ সপ্তাহের গোড়াতেই ভাঙা টিনের ছাউনি আর ফুটিফাটা হয়ে যাওয়া মাটির ঘর ভেঙে পড়ল তাঁর গায়ের উপরেই। চাপা পড়া দেওয়ালেরRead More →

গত বছর দু’দিনের টানা বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছিল সেতুর একাংশ। বছর ঘুরে ফের এসেছে বর্ষা। কিন্তু সেতুর ভেঙে পড়া অংশটি একই রকম রয়ে গিয়েছে। বাধ্য হয়ে নহড়খাল পেরোতে গ্রামের মানুষ বাড়ি বাড়ি চাঁদা তুলে কোনও মতে বাঁশ দিয়ে জুড়েছেন খালের অপরপ্রান্তকে। বৃষ্টি পড়তেই খালে জলের ঘুর্ণি। একরকম প্রাণ হাতেই চলছে পারাপার।Read More →

গ্রামের স্কুলে সে দিন উৎসব। রাতেও যেন দিন। ঝকঝক করে চারপাশ। ভোট দেওয়া কখন শেষ, তবু সেই আলোর মায়া কাটিয়ে ঘরমুখো হতে ইচ্ছে করে না কারও। এই এক ভোটের দিনেই যে আলো জ্বলে ওঠে। হোক না সে শুধু ইস্কুলের চৌহদ্দিতে। তবুও বিজলি বাতি তো। ঘরে ঘরে অন্ধকার। তাও সে দিনRead More →

দু’টো পাড় এক হতে চায়। এবং সেতুরও প্রয়োজন আছে। এতদিন ছিল বাঁশের সাঁকো। ভরা বর্ষার মুজনাই নদীর স্রোত ভাসিয়ে নিয়ে গেছে সেটিকে। অনেক অভিযোগ-অনুযোগ হলো। কিন্তু মুজনাই নদীর উপর পাকা সেতু আজও তৈরি হল না। ফালাকাটা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে মুজনাই নদী। শহর থেকে প্রায় ৫০০ মিটার দূরত্বে বড়ডোবাRead More →

প্রত্যন্ত গ্রামের পথ নয়, এ রাজ্য সড়ক। চলে গেছে সেই বহরমপুর থেকে হরিহরপাড়া। দক্ষিণবঙ্গে এ বার বৃষ্টির ঘাটতি। কে বুঝবে, এ রাস্তায় একবার গাড়ি নিয়ে ঢুকে পড়লে। পিচের চাদর উঠে গেছে কবেই। ছোট-বড় গর্তে ভর্তি গোটা রাস্তা। সামান্য বৃষ্টির জলেই সেখানে থইথই। বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, প্রায় তিন বছর ধরে বহরমপুর-হরিহরপাড়া ২০Read More →

বর্ষা আসে নিয়মমাফিক। আর বর্ষা এলেই স্কুল ভেসে যায়। এটাই দস্তুর। আজ অন্তত তিন বছর ধরে। তাই খররোদে পুড়তে পুড়তেও দেরিয়া জামবেরিয়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের খুদে পড়ুয়ারা কখনও ‘আয় বৃষ্টি ঝেঁপে গান গায় না।’ বৃষ্টি এলেই যে জল থইথই স্কুল, ক্লাসঘরে সাপের ভয়, কাদা মাখামাখি স্কুলে ক্লাসঘরটাও আচমকা যেন ছোটRead More →

নয় নয় করে তেরো বছর হয়ে গেল কোনও ডাক্তারবাবু নেই। ভাঙাচোড়া বাড়িটায় ভাগ্যগুণে যাঁকে পাওয়া যায়, তিনিই ডাক্তারি করেন। স্টেথোস্কোপ নেই। নাড়ি টিপে বোঝার চেষ্টা করেন, সব ঠিকঠাক কিনা অথবা বেঠিক কোথায়? তার পর ওষুধ লিখে দেন। সামান্য জ্বর জারি থেকে হাত পা ভাঙা সবের দাওয়াই তাঁর কাছে রয়েছে। সঙ্গেRead More →

যখন যেটা মনে আসে তিনি দুম করে বলে দেন। আগু পিছু, সাত-সতেরো, শব্দ-ব্যাকরণ সব সময়ে যে ভেবে বলেন এমন নয়! মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এরকমই! সেটাই অ্যাদ্দিন তাঁর রাজনীতির পুঁজিও ছিল। কিন্তু এখন আবহাওয়া খারাপ। পরিস্থিতিও সুখকর নয়। বিধানসভা ভোটের আগে তৃণমূলের রাজনৈতিক কৌশল স্থির করতে তাই এখন দিদি-কে প্রশান্ত কিশোরের পেশাদারRead More →

গত মঙ্গলবারের ঘটনা। নজরুল মঞ্চে দলের কাউন্সিলরদের মিটিংয়ে ডেকেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পর সেখানেই স্বীকার করে নিলেন, তাঁর দলে ‘চোরেরা’ ছিলেন। ঠিক যেমন, কদিন আগে কাঁচড়াপাড়ায় গিয়ে দিদি জনসভায় বলেছিলেন, দলে পচাদের ঢুকিয়েছিলেন এক গদ্দার। মানে দলে পচা লোকজনও ছিল বা আছে। সেই চোরেরা কেন পালাচ্ছে? দিদি খোলাখুলিই বলছেন, পুরসভাগুলোতেRead More →