বিদ্যাসাগর কলেজের ঘটনা নিয়ে কাল যে ভিডিও প্রকাশ হয়েছে, তাতে আরো কয়েকটি প্রশ্ন উঠে আসছে।

এক, বিদ্যাসাগর কলেজের বিধান সরণী ক্যাম্পাসে ঢুকতে হলে প্রথমে যে গেট পেরোতে হয় সেটি লোহার। সেটি বন্ধ ছিল বাকি জায়গাটি লোহার রেলিং দিয়ে ঘেরা। রেলিঙের রডগুলি লম্বালম্বি। তাই সহজে ঢোকা সম্ভব নয়?

দুই, লোহার গেট পেরনোর পর কলেজের বিল্ডিং। সেখানে তিনটি তিনটি দরজা। যাতায়াতের জন্য ব্যবহার করা হয় মাঝের দরজাটি। এবং সেখানে লোহার শাটার লাগানো।বাকি দরজা দুটো ভেতর থেকে বন্ধ, কস্মিন কালেও খোলা হয় না।

কিন্তু যে ভিডিও প্রকাশ হয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে যাতায়াতের মূল যে দরজা সেটি বন্ধ, শাটার লাগানো।ঘরের ভিতরে বিদ্যাসাগরের মূর্তি যেখানে থাকে ঠিক তার পাশের দরজাটি খোলা। তাহলে কি বিল্ডিং-এর পেছনের লাইব্রেরি বা জিমনেশিয়াম থেকে এসে ভিতরের দিক থেকে ওই দরজাটি খোলা হয়েছে?

তিন, ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে মূর্তির কিছু অংশকে ঘরের বাইরে এনে আছড়ে ভাঙা হচ্ছে। ঘরের ভেতর মূর্তি যেখানে থাকে সেখানে যথেষ্ট বড় পরিসর, আক্রমনকারীরা সেখানে কাজটি না করে বাইরে কেন করছে?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.