শীতলকুচিতে ১৮ বছর বয়সের প্রথম ভোটার গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেলেন। ভোটের লাইন তিনি গুলিবদ্ধ হন। বাড়ির লোকের দাবি আনন্দ বর্মণ বিজেপি সমর্থক বলে বাড়ির লোকের দাবি। রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, “বিজেপি হার্মাদদের আক্রমণে এই ঘটনা ঘটেছে।
চতুর্থ দফার নির্বাচনে এবার প্রথম ভোট দিতে ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন আনন্দ বর্মণ নামের এই ১৮ বছরের প্রথম ভোটার। তাঁর পিঠে গুলি লাগলে তিনি মারা যান বলে বাড়ির লোকের অভিযোগ। মৃতের মামা অভিযোগ করে বলেন, “এখানে আমরা সকালে ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। আমরা বিজেপি সমর্থক। তাই তৃণমূল সমর্থকরা বোমা, বন্দুক নিয়ে ভোটের লাইনে আক্রমণ করা হয়। গুলি চলে। তাতেই আনন্দ বর্মণের পিঠে গুলি লাগে। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে চিকিৎসকরা মৃত বলে জানান।”
ভোটের লাইন ১৮ বছরের প্রথম ভোটারের মৃত্যুর ঘটনা চতুর্থ দফার ভোটে এই প্রথম। অসমে প্রথম ভোটারকে যখন ভোট দিতে এলে একটি ছাড়া গাছ দেওয়া হচ্ছে সেখানে পশ্চিমবঙ্গে গুলি খেয়ে মারা যেতে হচ্ছে ন্যূন ভোটারের। প্রত্যাশা নিয়ে ভোটের লাইনে এসে এভাবে আনন্দ বর্মণকে মরতে হবে সেটা কাঙ্খিত নয় গণতন্ত্রের এই বিশাল উৎসবে।
এদিকে তৃণমূল নেতা রবীন্দ্রনাথ ঘোষের অভিযোগ, “আনানন্দ বর্মণকে মেরেছে বিজেপি-র হার্মাদ বাহিনী। তবে যেই মানুক এই ঘটনা গণতন্ত্রের লজ্জা। রাজ্যে বিশাল কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে বুথের ২০০ মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি করে নির্বাচন হচ্ছে। তার পর কী করে দুষ্কৃতীরা বুথের লাইনে গুলি চালাতে পারে। এই ঘটনায় প্রশ্ন উঠছে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে। প্রশ্ন উঠছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে। প্রশ্ন উঠছে রাজ্য পুলিশের ভূমিকা নিয়ে। কারণ, রাজ্য পুলিশ কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্বে থাকে। তাছাড়া এবার গুগল ম্যাপ ব্যবহার করে কেন্দ্রীয় বাহিনী সংঘর্ষস্থলে পৌঁছবে বলে কমিশনের তরফে ঘোষণা করা হয়েছিল। তাহলে সব প্রতিশ্রুতি কী বৃথা গেলো?
চতুর্থ দফার নির্বাচনে এবার প্রথম ভোট দিতে ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন আনন্দ বর্মণ নামের এই ১৮ বছরের প্রথম ভোটার। তাঁর পিঠে গুলি লাগলে তিনি মারা যান বলে বাড়ির লোকের অভিযোগ। মৃতের মামা অভিযোগ করে বলেন, “এখানে আমরা সকালে ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। আমরা বিজেপি সমর্থক। তাই তৃণমূল সমর্থকরা বোমা, বন্দুক নিয়ে ভোটের লাইনে আক্রমণ করা হয়। গুলি চলে। তাতেই আনন্দ বর্মণের পিঠে গুলি লাগে। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে চিকিৎসকরা মৃত বলে জানান।”
ভোটের লাইন ১৮ বছরের প্রথম ভোটারের মৃত্যুর ঘটনা চতুর্থ দফার ভোটে এই প্রথম। অসমে প্রথম ভোটারকে যখন ভোট দিতে এলে একটি ছাড়া গাছ দেওয়া হচ্ছে সেখানে পশ্চিমবঙ্গে গুলি খেয়ে মারা যেতে হচ্ছে ন্যূন ভোটারের। আন্দেক প্রত্যাশা নিয়ে ভোটের লাইনে এসে এভাবে আনন্দ বর্মণকে মরতে হবে সেটা কাঙ্খিত নয় গণতন্ত্রের এই বিশাল উৎসবে।
এদিকে তৃণমূল নেতা রবীন্দ্রনাথ ঘোষের অভিযোগ, “আনানন্দ বর্মণকে মেরেছে বিজেপি-র হার্মাদ বাহিনী। তবে যেই মানুক এই ঘটনা গণতন্ত্রের লজ্জা। রাজ্যে বিশাল কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে বুথের ২০০ মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি করে নির্বাচন হচ্ছে। তার পর কী করে দুষ্কৃতীরা বুথের লাইনে গুলি চালাতে পারে। এই ঘটনায় প্রশ্ন উঠছে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে। প্রশ্ন উঠছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে। প্রশ্ন উঠছে রাজ্য পুলিশের ভূমিকা নিয়ে। কারণ, রাজ্য পুলিশ কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্বে থাকে। তাছাড়া এবার গুগল ম্যাপ ব্যবহার করে কেন্দ্রীয় বাহিনী সংঘর্ষস্থলে পৌঁছবে বলে কমিশনের তরফে ঘোষণা করা হয়েছিল। তাহলে সব প্রতিশ্রুতি কী বৃথা গেলো?