রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের কেন্দ্রের হারে মহার্ঘ ভাতা তথা ডিএ দেওয়ার ব্যাপারে স্পষ্ট নির্দেশ দিল, তখন মধ্যমগ্রামে প্রশাসনিক বৈঠক থেকে তাঁর আর্থিক পরিস্থিতির কথাও পষ্টাপষ্টি জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের খরচ খরচা প্রসঙ্গে বলছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই সময়েই তিনি বলেন, “দিতে তো চাই। কিন্তু টাকা আসবে কোথা থেকে? এ বছর ৫৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ শোধ করতে হবে। তার উপর পে কমিশন রয়েছে”।
রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের কেন্দ্রের হারে মহার্ঘ ভাতা তথা ডিএ দেওয়ার ব্যাপারে স্পষ্ট নির্দেশ দিল, তখন মধ্যমগ্রামে প্রশাসনিক বৈঠক থেকে তাঁর আর্থিক পরিস্থিতির কথাও পষ্টাপষ্টি জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের খরচ খরচা প্রসঙ্গে বলছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই সময়েই তিনি বলেন, “দিতে তো চাই। কিন্তু টাকা আসবে কোথা থেকে? এ বছর ৫৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ শোধ করতে হবে। তার উপর পে কমিশন রয়েছে”।
সরকারকে এখনও কী রকম ঋণের বোঝা টানতে হচ্ছে এ দিন ফের ব্যাখ্যা করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ওরা ২০০৬-০৭ সাল থেকে সব থেকে বেশি ঋণ নিয়েছিল। দশ বছর পর সেগুলো ম্যাচিওর করেছে। ফলে গত তিন বছর ধরে ৫০ হাজার কোটি টাকার উপর আমাকে সুদ গুণতে হচ্ছে। আমি যদি আজ ঋণ নিই তা হলে কী হবে? তিরিশ বছর পর সেই ঋণ কে শোধ করবে? এ গুলো দায়িত্বজ্ঞানহীন কাজ নয়?