ব্রাত্য বসু ভারতবর্ষের সেই রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী যেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।বাংলাদেশের দুর্গাপূজা কে কেন্দ্র করে হিন্দুদের উপর যে নিধন-যজ্ঞ চলছে সেই বিষয়ে ব্রাত্য বাবু জানিয়েছেন অন্য কোন রাষ্ট্রের ব্যাপারে তিনি নাক গলাতে চান না। অতি উত্তম কথা, কোন অসুবিধা নেই! কিন্তু ব্রাত্য বাবু একটু বুঝিয়ে বলতে পারেন যে আপনার দলের নেত্রী তথা আমাদের মুখ্যমন্ত্রী ভারতবর্ষের আভ্যন্তরীণ ব্যাপার সিটিজেনশিপ আমেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট (CAA) নিয়ে কেন রাষ্ট্রসঙ্ঘে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন ??? আর, বাংলাদেশে হিন্দু নিধন যজ্ঞ নিয়ে আপনার দলের মুখপাত্র কুণালবাবুর তড়িঘড়ি ট্যুইট করার মানে কি ছিল?
বি: দ্র: কুণালবাবুর টুইট দেখার পরে যারা “পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি” কে “বাঙালি-হিন্দু” বিরোধী বলে তুমুল খিস্তি দিতে ব্যস্ত ছিল তাদের স্বপ্নের কি শীঘ্র পতন হয়েছে? হিন্দু ভোটে ফাটল ধরাতে না পারার জন্য আপনাদের অনেক ফ্রাস্ট্রেশন, আমরা জানি। তাই বলি, রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলে পরিচয় না দিয়ে নিজেদের অরাজনৈতিক বলে দাবি না করে রাত্রে শুতে যাওয়ার আগে দুবার করে প্যানে ফেলে শোবেন। তাতে জীবনে ফ্রাস্টেশন কমবে, এটি বিজ্ঞানসম্মত ভাবে প্রমাণিত।