শত্রুঘন সিনহা এর মতো এখন আরও একজন নেতার সেই একই হাল হয়ে গেছে না ঘরের না বাইরের। এই নেতাটির নাম কীর্তী আজাদ, যাকে আপনারা ভাল করে জানেন। কীর্তী আজাদ ক্রিকেট খেলা ছাড়ার পরে বিজেপি তে যোগদান করেছিলেন। রাজনীতিতে পা রাখতে শুরু করে এবং দারভাঙ্গা লোকসভা আসন থেকে ধারাবাহিকভাবে বিজেপি এর সাংসদ রয়ে আছেন।এখন মোদির সরকারের আমলে উনাকে মন্ত্রী বানানো হয়নি, তাই তিনি বিজেপি এর বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করেছে, এবং 5 বছর ধরে তিনিও শত্রুঘন সিনহার মত মোদি-বিজেপির বিরোধিতা করে আসছেন।
এখন বিজেপি উনাকে পাত্তা না দেওয়ায় তিনি কংগ্রেসের সাথে ভাব করেন এবং কংগ্রেসে যোগদান করেন, স্বয়ং রাহুল গান্ধী তাকে এই কংগ্রেসের সদস্যপদ দান করেছিলেন । কংগ্রেস উনাকে লোকসভার টিকিট দেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন। কিন্তু এখন কীর্তী আজাদ কে লোকসভার টিকিট দিতে অস্বীকার করেছেন রাহুল গান্ধী। কীর্তী আজাদ কংগ্রেসের নেতা বটে এবং যে দারভাঙ্গা আসনে এই রাজনীতির কার্যক্রম চালিয়ে এসেছেন, এখন ওই আসন আরজেডিকে দিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস।
এখন কীর্তি আজাদ এর হাল শত্রুঘ্ন সিনহার মতো হয়ে গেছে না ঘরের না বাইরের ।দারভাঙ্গা আসন থেকে RJD এর আবদুল বারী সিদ্দিকী এখন নির্বাচনে লড়াই করবে। এখন কীর্তী আজাদ এর কি হবে সে কীর্তী আজাদ নিজেই ভালো করে বুঝতে পারছেন। আজাদের রাজনৈতিক জীবন সংকটে পড়ে গেছে বলেই মনে হচ্ছে।বিজেপির কাছ থেকে কংগ্রেসে গিয়েছিল মন্ত্রী পদ পাওয়ার জন্য, এখন তো তাকে দারভাঙ্গা লোকসভা আসনের টিকিটও দেওয়া হয়নি। অতি লোভে কংগ্রেসের পা চাটতে গিয়ে বড় সমস্যায় পড়ে গেছেন কীর্তি আজাদ।