বর সাফলতা অর্জন করল মোদী সরকার। আর এই সাফলতার পর আজ বিশ্বে ভারতের ক্ষমতা কতটা সেটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। মোদীর সরকারের বিদেশ নীতি এতটাই সফল যে, আজ ফ্র্যান্সের মত ক্ষমতাশালী দেশে ভারতের অপরাধীদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হচ্ছে।
সোনিয়া গান্ধীর রাজত্বে অগাস্টা ওয়েস্টল্যান্ড হেলিকপ্টার দুর্নীতি হয়েছিল। আর ওই দুর্নীতি নিয়ে মোদীর সরকার কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে। এখনো ওই দুর্নীতি নিয়ে তদন্ত চলছে। ক্রিশ্চিয়ান মিশেল নামের দালালে মোদী সরকার বিদেশ থেকে ভারতে তুলে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। ওই দুর্নীতিতে সোনিয়া আর রাহুল গান্ধীর নামও জড়িত আছে।
মোদী সরকার এখন মিশেলের স্ত্রীর সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত করিয়ে নিয়েছে। আর সেই সম্পত্তি ভারতে না, ফ্র্যান্সে। ফ্র্যান্সের রাজধানী প্যারিসে মিশেলের স্ত্রীর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। মোদী সরকার ফ্র্যান্স সরকারকে দিয়ে মিশেলের এই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করিয়েছে, আর এখন সেই সম্পত্তি এখন ইডির দখলে।
এর আগেও মোদী সরকার দুর্নীতিগ্রস্তদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। তাঁদের মধ্যে বিজয় মালিয়া, মেহুল চোকসি, নীরব মোদীর মত বড়সড় দুর্নীতিবাজদের নাম আছে। মোদী সরকারের দুর্নীতি বিরোধি অভিযানে চোর বিজয় মালিয়া এতটাই চাপে পরেছে যে, সে টুইটারে গিয়ে কাঁদতে কাঁদতে নিজের দুঃখ প্রকাশ করছে। এবার মোদী সরকার শুধু ভারতেই না, বিদেশেও দুর্নীতিবাজদের সম্পত্তি দখল করা শুরু করেছে।