উইঘুরদের পর এবার টার্গেট ‘নরমপন্থী’ হুই মুসলিমরা, চাঁদ-তারা ও গম্বুজ যুক্ত সবুজ মসজিদ ভেঙে বানানো হচ্ছে লাল কম্যুনিস্ট পার্টি অফিসের আদলে বিল্ডিং, ইসলামের ‘চৈনিক করণে ‘ হাহাকার

চীনের কমিউনিস্ট সরকারের নির্দেশে চলছে ব্যাপকহারে ইসলামের ‘চৈনিক করণ’ বা’ সিনিসাইজেশন’ ৷ এই প্রজেক্টের আওতায় আরবের ধর্মকে চীনের কম্যুনিস্ট আদলে ঢেলে সাজানো হচ্ছে ৷

এই প্রচেষ্টার অন্যতম অঙ্গ হিসেবে চীন আরবীয় ধাঁচের একগুচ্ছ মসজিদের আপাদমস্তক বদলে কর্পোরেট বিল্ডিং-এর মতো করে বানাচ্ছে ৷ অনেক ক্ষেত্রে সবুজ রং মুছে কম্যুনিস্ট ‘লাল’ রং দিয়ে মুড়ে ফেলা হচ্ছে, চাঁদ ও তারা সরিয়ে দেয়া হচ্ছে ও ইসলামের অন্যতম স্থাপত্যের চিহ্ন গম্বুজ ভেঙে দেয়া হচ্ছেচীনের কমিউনিস্ট সরকারের নির্দেশে চলছে ব্যাপকহারে ইসলামের ‘চৈনিক করণ’ বা সিনিসাইজেশন ৷ এই প্রজেক্টের আওতায় আরবের ধর্মকে চীনের কম্যুনিস্ট আদলে ঢেলে সাজানো হচ্ছে।

এই প্রচেষ্টার অন্যতম অঙ্গ হিসেবে চীন আরবীয় ধাঁচের একগুচ্ছ মসজিদের আপাদমস্তক বদলে কর্পোরেট বিল্ডিং-এর মতো করে বানাচ্ছে ৷ অনেক ক্ষেত্রে সবুজ রং মুছে কম্যুনিস্ট ‘লাল’ রং দিয়ে মুড়ে ফেলা হচ্ছে, চাঁদ ও তারা সরিয়ে দেয়া হচ্ছে ও ইসলামের অন্যতম স্থাপত্যের চিহ্ন গম্বুজ ভেঙে চীনের স্থাপত্যের আদলে বিল্ডিং বানাচ্ছে ওই দেশের সরকার ৷

সম্প্রতি ক্সিনিং নাম এক অঞ্চলকে বেছে নেয়া হয়েছে ৷ ওই অঞ্চলটি হলো কিঙঘাই প্রভিন্সের রাজধানী ও হুই মুসলিমদের আবাসস্থল ৷ মুসলিমরা রাজধানীর মোট জনসংখ্যার ১৬% ৷

প্রায় ১১ মিলিয়ন জনসংখ্যার হুই জনজাতি চীনের তৃতীয় বৃহৎ জনগোষ্ঠী ৷ উইঘুরদের মতো তারা এতটা অত্যাচারিত নয় কারণ তারা ধর্মীয় ক্ষেত্রে কট্টর নয় ৷
তারা চীনা ভাষায় কথা বলে ও নিজেদের ওই দেশের সংস্কৃতির সাথে সম্পৃক্ত বলেই মনে করে, কিন্তু চীনের সরকার তাতেও সন্তুষ্ট নয় ৷ ইসলাম ধর্মপালন নিয়ে জি জিনপিং সরকারের আপত্তি ৷

৭০০ বছর পুরোনো ডংগুয়ান মসজিদের সবুজ গম্বুজ ও দুটো লম্বা স্তম্ভ ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়ে কম্যুনিস্ট পার্টি অফিসের রূপ দেয়া হয়েছে

হুই মুসলিমদের কাছে আর কোনো রাস্তা ছিল না কারণ প্রতিবাদ করলেই জেলের ঘানি টানতে হবে ৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.