রানাঘাট লোকসভার চাকদহ বাপুজি বালিকা বিদ্যাপীঠ ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে বিজেপি এজেন্টের গায়ে পিছন থেকে এক ধরনের চুলকানির পাউডার ছিটিয়ে দেওয়া হয়। হঠাৎ চুলকানি শুরু হওয়ার কারনে সেখানে না থাকতে পেরে বুথ ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। পুলিশ কর্মীরাও অবাক হয়ে যান। কে বা কারা এই কাজের সাথে যুক্ত, কী ধরণের পাউডার ছিল কিছুই জানা যায়নি।
ভোট শুরু হওয়ার পর থেকে ভোট কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি তৃণমূল থেকে দেওয়া হচ্ছিল বলে বিজেপি-র এজেন্ট দীপক পোদ্দার অভিযোগ করেছেন। তিনি সাহস করে ভিতরেই থাকেন কিন্তু শেষে পিছন থেকে গায়ে চুলকানি পাউডার ছিটিয়ে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়।
এটা তৃণমূলের কাজ বলে বিজেপি আভিজোগ করেছে। পাশের বুথেও একই অবস্থা হয় বলে অভিযোগ। তারপর তারা চাকদা হাসপাতালে যান এর থেকে উদ্ধার পেতে। যদিও তৃণমূল এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
কেন্দ্রীয় বাহিনী না আসায় একটি বুথের সেকেন্ড পোলিং অফিসার নিরাপত্তার অভাব জানিয়ে ভোটের ডিউটি না করেই বুথ ছেড়ে চলে যান। ঘটনাটি চাপড়া ব্লকের দইয়ের বাজার বিদ্যামন্দিরে ২৭৮ নম্বর বুথের তবে ঐ ভোটকেন্দ্রের বাকি বুথের ভোট কর্মীরা রাজ্য পুলিশের তদারকিতে ভোট গ্রহণ চালিয়েজান। চাপড়া পাথুরিয়া বিশারদ স্মৃতি প্রাথমিক বিদ্যালয় বুথের প্রিসাইডিং অফিসার বলেন ওয়েব ক্যামেরা নজরদারির ব্যবস্থা বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকার কারণে হয়নি। বলে জান, ‘সকাল থেকে ছিল না বলে ওই ক্যামেরা কাজ করেনি। ওই এলাকার একটি বুথে কমিশনের বিধি না মেনে আবেদন ছাড়া দু’জন একসঙ্গে ভোট দিতে ঢুকেছিল। সাংবাদিকরা তা নিয়ে প্রশ্ন করলে প্রিসাইডিং অফিসার বলেন তিনি বিষয়টি দেখতে পাননি।