আতঙ্কবাদীদেরকে কলি যুগের অসুর বললেও সেটা কম বলা হবে। বর্তমান সময়ে মানব জাতির জন্য সবথেকে বড় অভিশাপ এই আতঙ্কবাদ। তবে এখন অতি শীঘ্রই আতঙ্কবাদীকে গোড়া থেকে উবড়ে না ফেললে বিশ্ব ভায়বহ বিপদের সম্মুখীন হবে তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। মাত্র কয়েকদিন আগেই শ্রীলঙ্কার যে হামলা হয়েছে তা স্পষ্ট করে দিয়েছে যে আতঙ্কবাদ মানব জাতির বিরুদ্ধে এক বড় ধরনের ষড়যন্ত্র করছে। বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়া তথা ভারতের বিরূদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে আতঙ্কবাদীরা।
প্রসঙ্গত জানিয়ে দি, বিশ্বের যত আতঙ্কবাদী সংগঠন রয়েছে প্রত্যেকের প্রাথমিক উদ্যেশ গাজবা-এ-হিন্দ এবং তৎপর গাজবা-এ-আলম। অর্থাৎ আতঙ্কবাদের ভারতের জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ। অবশ্য কেন্দ্রে শক্তিশালী সরকার থাকলে আতঙ্কবাদকে মুছে ফেলা সম্ভব। তবে বিশ্ব থেকে আতঙ্কবাদকে শেষ করতে হলে পাকিস্থানের উপর স্ট্রাইক করা আবশ্যক।
সরকারের খুব কাছের ব্যাক্তি সুব্রামানিয়ান স্বামী আতঙ্কবাদ নিয়ে বড়ো মন্তব্য করেছেন। সুব্রামানিয়ান স্বামী বলেছেন, পাকিস্তান ISI এবং পাকিস্থানের সেনা এখন ISIS এর নির্দেশে কাজ করছে। উনি বলেন পাক সেনা ও ISI এখন আতঙ্কবাদী সংগঠন ISIS এর পথে কাজ করছে। স্বামী আরো বলেন, আতঙ্কবাদের মহামারী থেকে দক্ষিণ এশিয়াকে বাঁচাতে হলে এই বছরের শেষের দিকে পাকিস্থানের চার টুকরো করতে হবে। স্বামী বলেন, ২০১৯ এর শেষদিকে পাকিস্থানের চার টুকরো করেই দক্ষিণ এশিয়াকে আতঙ্কবাদের মহামারি থেকে বাঁচানো হবে। জানিয়ে দি, এর আগে স্বামী জানিয়েছিলেন পাকিস্থানের উপর প্রতিশোধ নেওয়ার কাজ সম্পূর্ণ হয়নি। স্বামী জানিয়েছিলেন বিজেপি পুনরায় ক্ষমতায় এলে সেই কাজ করা হবে।