$400 বিলিয়ন ডলারের পৃথিবীব্যাপী মহাকাশ ব্যাবসার মাত্র 2% ভারতের দখলে l গত পঞ্চাশ বছরে সীমিত সামর্থ্যর মধ্যেই এই ক্ষেত্রে ভারতের সাফল্য প্রচুর এবং যাঁর কৃতিত্ব মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ISRO এবং দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের l মঙ্গলয়ান এবং চন্দ্রায়ণ প্রকল্পে ভারতের খরচ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় এক দশমাংশ l আর এই ভারতই চাঁদে জল আবিষ্কার করেছে l সরকারের বিনিয়োগের ক্ষমতা সীমিত এবং দেশের মাটিতে সুযোগের অভাবে মার খাচ্ছে বহু মেধা l তাই এবার বেসরকারী ক্ষেত্রের জন্যও খুলে দেয়া হল স্পেস সেক্টর l মূল লক্ষ্য চারটি, এক, বেসরকারী ক্ষেত্রে গবেষণা এবং বিনিয়োগের রাস্তা খুলে দেয়া, দুই, সরকার নিয়ন্ত্রণ করবে না, সহায়তা করবে, তিন, নতুন মেধাকে উৎসাহিত করবে, চার, প্রযুক্তিকে মানবস্বার্থে ব্যাবহার, যেমন, আন্তর্জাতিক বাজার দখল, আরও কর্মসংস্থান, উন্নততর প্রতিরক্ষা ব্যাবস্থা, কৃষি সহায়তা, জলবায়ু, উন্নত টেলিকম, আরও গতিশীল ইন্টারনেট পরিষেবা l সরকার তৈরি করল ইন্ডিয়ান স্পেস এসোসিয়েশন l ইসরো ছাড়াও এর সদস্য বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত থেকে বহুজাতিক প্রযুক্তি থেকে টেলিকম কোম্পানি l প্রথম ধাপে 648 টি কৃত্তিম উপগ্রহ পাঠানো হবে যাঁর অন্যতম লক্ষ্য দেশ ও পৃথিবীর যে প্রান্তে তার পৌঁছানো সম্ভব না, সেখানে উচ্চমানের ইন্টারনেট পরিষেবা পাঠানো l এছাড়া উচ্চমানের জিআইএস, ফটোগ্রামেট্রি, রিমোট সেন্সিং প্রযুক্তি আরও বেশী করে পরিকাঠামো উন্নয়ন থেকে অডিটে কাজে লাগানো l
আর সবচেয়ে বড় লক্ষ্য বিপুল ব্যবসার হাতছানি l মহাকাশ ব্যাবসায় Sky is not the limit. পাশ্চাত্য দেশের বেসরকারী 27 টি উচ্চপ্রযুক্তি সফটওয়্যার, টেলিকম এবং এরোস্পেস কোম্পানি ইসরোর সঙ্গে কাজের উৎসাহ দেখিয়েছে l তাঁদের কাছে মূল আকর্ষণ ভারতীয়দের মেধা এবং সুলভপ্রযুক্তি l জীবন ও জীবিকার সন্ধান পাবে দুই লক্ষ মানুষ সরাসরি এবং দশ লক্ষ পরোক্ষভাবে l
তবে বাঙালী বিরোধীতা করবে l যেমন করেছিল ইন্দিরা গান্ধীর, যখন তিনি মহাকাশ গবেষণায় বিনিয়োগ করেছিলেন l যেমন করেছিল কলকাতা মেট্রো প্রকল্পের বিরুদ্ধে l যেমন করেছিল, বুলেট ট্রেন প্রকল্পে l এক্ষেত্রেও তালিকার দৈর্ঘ্য ‘not limited’. কারণ বাঙালী নোবেল লরিয়েটের জাত l বাঙালীর উন্নয়নরের একটাই ফর্মুলা l সব বিনিয়োগ বন্ধ করে মানুষের হতে নগদ পয়সা তুলে দাও l
$400 বিলিয়ন ডলারের পৃথিবীব্যাপী মহাকাশ ব্যাবসার মাত্র 2% ভারতের দখলে l গত পঞ্চাশ বছরে সীমিত সামর্থ্যর মধ্যেই এই ক্ষেত্রে ভারতের সাফল্য প্রচুর এবং যাঁর কৃতিত্ব মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ISRO এবং দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের l মঙ্গলয়ান এবং চন্দ্রায়ণ প্রকল্পে ভারতের খরচ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় এক দশমাংশ l আর এই ভারতই চাঁদে জল আবিষ্কার করেছে l সরকারের বিনিয়োগের ক্ষমতা সীমিত এবং দেশের মাটিতে সুযোগের অভাবে মার খাচ্ছে বহু মেধা l তাই এবার বেসরকারী ক্ষেত্রের জন্যও খুলে দেয়া হল স্পেস সেক্টর l মূল লক্ষ্য চারটি, এক, বেসরকারী ক্ষেত্রে গবেষণা এবং বিনিয়োগের রাস্তা খুলে দেয়া, দুই, সরকার নিয়ন্ত্রণ করবে না, সহায়তা করবে, তিন, নতুন মেধাকে উৎসাহিত করবে, চার, প্রযুক্তিকে মানবস্বার্থে ব্যাবহার, যেমন, আন্তর্জাতিক বাজার দখল, আরও কর্মসংস্থান, উন্নততর প্রতিরক্ষা ব্যাবস্থা, কৃষি সহায়তা, জলবায়ু, উন্নত টেলিকম, আরও গতিশীল ইন্টারনেট পরিষেবা l সরকার তৈরি করল ইন্ডিয়ান স্পেস এসোসিয়েশন l ইসরো ছাড়াও এর সদস্য বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত থেকে বহুজাতিক প্রযুক্তি থেকে টেলিকম কোম্পানি l প্রথম ধাপে 648 টি কৃত্তিম উপগ্রহ পাঠানো হবে যাঁর অন্যতম লক্ষ্য দেশ ও পৃথিবীর যে প্রান্তে তার পৌঁছানো সম্ভব না, সেখানে উচ্চমানের ইন্টারনেট পরিষেবা পাঠানো l এছাড়া উচ্চমানের জিআইএস, ফটোগ্রামেট্রি, রিমোট সেন্সিং প্রযুক্তি আরও বেশী করে পরিকাঠামো উন্নয়ন থেকে অডিটে কাজে লাগানো l
আর সবচেয়ে বড় লক্ষ্য বিপুল ব্যবসার হাতছানি l মহাকাশ ব্যাবসায় Sky is not the limit. পাশ্চাত্য দেশের বেসরকারী 27 টি উচ্চপ্রযুক্তি সফটওয়্যার, টেলিকম এবং এরোস্পেস কোম্পানি ইসরোর সঙ্গে কাজের উৎসাহ দেখিয়েছে l তাঁদের কাছে মূল আকর্ষণ ভারতীয়দের মেধা এবং সুলভপ্রযুক্তি l জীবন ও জীবিকার সন্ধান পাবে দুই লক্ষ মানুষ সরাসরি এবং দশ লক্ষ পরোক্ষভাবে l
তবে বাঙালী বিরোধীতা করবে l যেমন করেছিল ইন্দিরা গান্ধীর, যখন তিনি মহাকাশ গবেষণায় বিনিয়োগ করেছিলেন l যেমন করেছিল কলকাতা মেট্রো প্রকল্পের বিরুদ্ধে l যেমন করেছিল, বুলেট ট্রেন প্রকল্পে l এক্ষেত্রেও তালিকার দৈর্ঘ্য ‘not limited’. কারণ বাঙালী নোবেল লরিয়েটের জাত l বাঙালীর উন্নয়নরের একটাই ফর্মুলা l সব বিনিয়োগ বন্ধ করে মানুষের হতে নগদ পয়সা তুলে দাও l
সুদীপ্ত গুহ