অক্সাই চীন ভারতের অংশ এবং তা ফেরত আনা হবে এমন বিবৃতি ভারত সরকার আগেই দিয়েছে। এখন এই ক্রমে কাজও শুরু করে দিয়েছেন সরকার। আসলে এক বড়ো খবর সামনে আসছে যা শোনার পর চাইনিজ কমান্ডোদের পা থর থর করে কাঁপতে শুরু হয়েছে। ভারত সরকার লাদেখে ৪ টি বড়ো এয়ারপোর্ট ও ৩৭ টি হেলিপ্যাড নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সরকার পরের বছর এপ্রিল মাসের মধ্যে এয়ারপোর্ট ও হেলিপ্যাড নির্মানকাজ সম্পূর্ণ করবে। এখন প্রশ্ন আসতে পারে লাদাখ বেশি জনবসতি পূর্ন এলাকা নয়, তা সত্ত্বেও এত সংখ্যায় এয়ারপোর্ট ও হেলিপ্যাড কেন? অনেকে বলতে পারেন পর্যটকদের সুবিধার জন্য, পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগে উদ্ধারকার্য চালানোর জন্য। জানিয়ে দি, এই কারণগুলি ৪ টি এয়ারপোর্ট ও ৩৭ টি হেলিপ্যাড নির্মাণের জন্য সঠিক কারণ নয়।
আসলে অক্সাই চীন দখলের জন্য ভারতকে আচমকা আক্রমন করে জমি দখল করতে হবে। আর জন্য হটাৎ দ্রুতগীতিতে সেনা নামাতে গেলে এয়ারপোর্ট ও হেলিপ্যাডের বিকল্প নেই। শুধু এই নয় সেনাবাহিনীকে প্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দিতেও হেলিপ্যাদের প্রয়োজন।
যে সময় থেকে নরেন্দ্র মোদী ভারতের প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছেন তখন থেকে ড্রাগন ও পাকিস্তানের উপদ্রবকে সমানরূপে দমন করা হচ্ছে। ২০১৪ সালের পর থেকে এশিয়া মহাদেশের আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি এক প্রকার বদলে গেছে। চীন ও পাকিস্তান দুই দেশকে ভারত একা হাতে জব্দ করার মনস্থির করে ফেলেছে।
সামরিক দিক থেকে ভারত দেশকে আরো শক্তিশালী করার জন্য মোদী সরকার লেহ লাদাকে ৪ টি নতুন এয়ারপোর্ট ও ৩৭ টি হেলিপ্যাড নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মোদী সরকার এই প্রোজেক্টের মঞ্জুরি দিয়েছে। ভারত সরকার দ্বারা গৃহীত এই সিদ্ধান্তের পর ড্রাগন ও পাকিস্তানের রাতের ঘুম উড়েছে। লাদাখে বড়ো শহর বলতে একমাত্র লেহ, এক্ষেত্রে ৪ টি এয়ারপোর্ট এবং ৩৭ টি হেলিপ্যাডের কি প্রয়োজন তা অনেকের মনে প্রশ্নঃ তুলতে পারে। এর সোজা সাপটা উত্তর অক্সাই চীন।