নন্দীগ্রাম থেকে বলছি

~~

গ্রাম বাংলা আজ চুরুট টানা, লেলিন বোঝানো, এক বৃন্তে দুটি কুসুম আওড়ানো এলিট শ্রেণীর চোখে আঙুল ঘষে দিল।

আঙ্গুল ঘষে দেখিয়ে দিল যে কৌম এর স্বার্থান্বেষীরা এই বাঙ্গালি সমাজের অন্তর্ভুক্ত হবে না।
কৌমী স্বার্থের গেলামানেরা বাঙ্গালী না।

মোটা চালের ভাত খাওয়া শ্যামলা বর্ণা মহিলারা, যারা রোজ ডোবার ঘাটে নিজেদের ভাতের বাসন ধুয়েন, যাদের ভিটায় রাতের বেলায় বাটার চিকেন, বিরিয়ানি র চেনা গন্ধ উঠে না সচরাচর, যারা প্রতি সোমবার মহাদেবের মাথায় জল ঢালেন, যারা গরু মাংস এর নাম নিলে ডুব নেওয়ার উপক্রম করেন, যারা মাঠ থেকে ধান এনে মা লক্ষ্মী র আরাধনা করেন,
তারাই পথ দেখাবেন।
তারাই বৃহত্তর বাঙ্গালি র ধর্ম যুদ্ধে প্রাথমিক পরিত্রাতা রূপে উপনীত হবে।

কমেন্টে কিছু নিম্ন মেধার পাবলিক বিভেদ নয় এই বাংলা টাইপিক হ্যাজ নামাবে,তাদের উদ্দেশ্যে বলবো এই বিভেদ আজকের না, এই বিভেদ, এই কৌম হইতে সাবধান এর সংকেত আমাদের কে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ে দিয়ে গেছেন
অনুশীলন সমিতির অগ্নি পুরুষ পুলিন বিহারী দাস দিয়ে গেছেন।

সৌমিক হোতা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.