DYFI-এর যুব নেতা মৃত্যুর পর তার পরিবারে চাকরির প্রতিশ্রুতি দেওয়ার বিষয়ে মন্তব্য করলেন দিলীপ ঘোষ – ‘মৃত্যু খুবই দুর্ভাগ্য জনক। এটা নতুন কিছু না, আমাদের ১৩৫ জন কর্মী মারা গিয়েছে, খুন করা হয়েছে তখন কেউ চাকরির কথা বলেনি।’
এদিন চা-চক্রে বেরিয়ে বিজেপির রাজ্যসভাপতি বলেন, আন্দোলন করানো হচ্ছে, এরপর তার লাভ তোলা হচ্ছে, চাকরির দেওয়া হচ্ছে। এর পিছনে একটা সুক্ষ্ম রাজনীতি আছে। সিপিএম কংগ্রেসকে দিয়ে আন্দোলন করানো, লাঠি চালানো প্রচার করা হচ্ছে। কর্মী মারা গিয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে চাকরি দেওয়া। আমার জানা নেই টিএমসির যারা মারা গিয়েছেন তার পরিজনকে চাকরি দেওয়া হয়েছে কিনা। এর পিছনে যে রাজনীতি চলছে।

গতকালই মইদুলের পরিবারকে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষের মন্তব্য, হঠাৎ কেন মুখ্যমন্ত্রীর এত দরদ উতলে উঠল, এত শয়ে শয়ে লোক মারা গিয়েছে, দুঃখ প্রকাশ করতে দেখিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। লাশের রাজনীতি শুরু করেছেন ওনারা। আজকে লাশের রাজনীতি হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে থেকে মানুষ মুক্ত হতে চায়।
তিনি আরও বলেন, ‘বিরোধীদের আন্দোলন করার অধিকার আছে। সবই মক ফাইট চলছে। টিএমসির তাপস বাবুর মত লোকেরা বলেই দিয়েছেন আসুন আপনারা বিজেপির সঙ্গে পারবেন না একসঙ্গে লড়াই করি।’
দিলীপ ঘোষ বলেন, ওনারা বুঝতে পেরেছেন একা বিজেপির সঙ্গে একা লড়তে পারবেন না তাই এক হওয়ার চেষ্টা করছে। তার আরও মন্তব্য, ‘সাধারণ মানুষ অন্য পার্টির সমর্থকরা এই অপশনের থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বিজেপির ঝান্ডার তলায় আসছেন, আর তাই কাউকে বাঁচিয়ে তুলে রাজনীতিতে জেতার চেষ্টা করা হচ্ছে।’