কেরলের কাসারগোদের ২৩ বছর বয়েসী আথিরা বাড়ি ছেড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে,পরে হিন্দু ধর্মে ফিরে আসেন।ইসলাম গ্রহণের পর তিনি নিজের নামও পরিবর্তন করে আয়েশা রাখেছিলেন।

পরবর্তী কালে তিনি তার বাবা-মায়ের সাথে প্রেস কনফারেন্স করে, ‘ওম নমঃ শিবায়’ বলে বক্তব্য শুরু করে বলেছিলেন যে, তিনি তার নিজের বিশ্বাসে হিন্দু ধর্মে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

আথিরার কলেজের বেশিরভাগ বন্ধুই ছিল মুসলিম ধর্ম সম্প্রদায়ের। তার বন্ধুরা তাকে হিন্দুধর্ম সম্পর্কে মিথ্যা ধারণা দিত এবং বলত ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম।তারা তাকে ইসলামের বই পড়তে দিত। তাদের দেওয়া বই পড়ে সে জাহান্নামের বর্ণনা পড়ে সে ভয় পেয়ে যায়।তার বন্ধুরা তাকে জাকির নায়েকের বক্তৃতা শুনত।এর ফলে তার ধারণা হয় যে, ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম।

এই সব ঘটনা ঘটে কারণ তার হিন্দুধর্মের সম্পর্কে সেরাকম কোন জ্ঞান ছিলো না।

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পরে তার সাথে যোগাযোগ হয় অর্শা বিদ্যা সমাজমের। অর্শা বিদ্যা সমাজম মেয়েটির কে পরবর্তী কালে হিন্দুধর্মের বিষয়ে শিক্ষা দান করেন এবং আথিরা বলেছেন যে “আর্য বিদ্যা সমাজমের সাথে যোগাযোগ করার পরে, তারা তাকে অন্ধ ধর্মীয় বিশ্বাসের পরিবর্তে যুক্তি দিয়ে কুরআন পড়তে বলে।যতই আমি যুক্তি দিয়ে পড়া শুরু করি, আমি বুঝতে শুরু করি যে কুরআনে উল্লেখিত অনেক বিষয়ই ভুল বা অযৌক্তিক।আমার নিজের ধর্ম সম্পর্কে অসচেতনতাই আমাকে অন্য ধর্মে বিশ্বাস করতে বাধ্য করেছিল।এখন, আমি সত্যটি উপলব্ধি করতে পেরেছি এবং হিন্দু ধর্মে ফিরে আসার জন্য খুশি”।

লেখাটি পড়ে এক বিশেষ শ্রেণীর থেকে “ভুয়া খবর ” বলবেন জানি তাই তাদের জন্য সর্ব ভারতীয় পত্রিকার নিউজ লিনক দিয়ে দিলা।

https://www.indiatoday.in/india/story/kerala-islam-hinduism-kochi-woman-1051168-2017-09-23

উদ্ধব হালদার

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.