ওমিক্রন সংক্রমণের হার কিছুটা কমেছে। অনেকেই ভাবছেন, করোনার এই রূপটির ভয়ও এবার কাটল। আর বুঝি ওমিক্রন জ্বালাবে না। কিন্তু বিষয়টি তেমন নাও হতে পারে। তেমনই বলছে মাদ্রাজ আইআইটির পরিসংখ্যান।ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
কী পরিসংখ্যান দিয়েছেন গবেষকরা?
মাদ্রাজ আইআইটির গবেষকরা একটি সমীক্ষা চালিয়ে হালে দেশের ‘R-value’ নামে একটি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছেন। তাতে দেশের তো বটেই বড় শহরগুলিতে ওমিক্রন সংক্রমণের হার এবং তার ওঠা-নামা সম্পর্ক বিস্তারে আভাস দেওয়া হয়েছে।
কী বলা হয়েছে সেখানে?
গবেষকরা বলছেন, ওমিক্রন সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছোতে আরও দিন ১৩-১৪ দেরি রয়েছে। তাঁদের ধারণা, ফেব্রুয়ারি মাসের ৬ তারিখ নাগাদ সংক্রমিতের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি হবে। তেমনই ইঙ্গিত দিচ্ছে এই ‘R-value’।
কী এই ‘R-value’?
এক জন সংক্রমিতের থেকে কত জন সংক্রমণহীন মানুষ সংক্রমিত হতে পারেন, তার অনুপাতকে বলা হয় ‘R-value’। এই ‘R-value’র মাত্রা ১-এর বেশি হলে সংক্রমণের হার বাড়ে। আর তার চেয়ে কম হলে সংক্রমণের হার কমে। সংক্রমিতের সংখ্যা ফেব্রুয়ারির গোড়ার সর্বোচ্চ হবে ঠিকই, কিন্তু চলতি মাসের ২১ তারিখের আশপাশ থেকে সংক্রমণের হার অনেক কমে যাবে বলে মনে করছেন এই সমীক্ষাকারী দলটি।
কলকাতার জন্য সুখবর:
পরিসংখ্যানটিতে বলা হয়েছে কলকাতার ‘R-value’ ০.৫৬। অর্থাৎ ইতিমধ্যেই কলকাতায় সংক্রমণের হার কমে গিয়েছে। গবেষকদের মতে, কলকাতা এখন ‘এন্ডেমিক’ পর্যায়ে ঢুকে গিয়েছে। কলকাতার মতোই মুম্বই এবং দিল্লির ‘R-value’ ১-এর কম। যথাক্রমে ০.৬৭ এবং ০.৯৮। অর্থাৎ এই দু’টি শহরেও কমছে সংক্রমণের হার। তবে চেন্নাইয়ে এখন বাড়ছে সংক্রমণের হার। কারণ সেখানকার ‘R-value’ ১.২।
ওমিক্রন সংক্রমণের হার কিছুটা কমেছে। অনেকেই ভাবছেন, করোনার এই রূপটির ভয়ও এবার কাটল। আর বুঝি ওমিক্রন জ্বালাবে না। কিন্তু বিষয়টি তেমন নাও হতে পারে। তেমনই বলছে মাদ্রাজ আইআইটির পরিসংখ্যান।
কী পরিসংখ্যান দিয়েছেন গবেষকরা?
মাদ্রাজ আইআইটির গবেষকরা একটি সমীক্ষা চালিয়ে হালে দেশের ‘R-value’ নামে একটি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছেন। তাতে দেশের তো বটেই বড় শহরগুলিতে ওমিক্রন সংক্রমণের হার এবং তার ওঠা-নামা সম্পর্ক বিস্তারে আভাস দেওয়া হয়েছে।
কী বলা হয়েছে সেখানে?
গবেষকরা বলছেন, ওমিক্রন সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছোতে আরও দিন ১৩-১৪ দেরি রয়েছে। তাঁদের ধারণা, ফেব্রুয়ারি মাসের ৬ তারিখ নাগাদ সংক্রমিতের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি হবে। তেমনই ইঙ্গিত দিচ্ছে এই ‘R-value’।
কী এই ‘R-value’?
এক জন সংক্রমিতের থেকে কত জন সংক্রমণহীন মানুষ সংক্রমিত হতে পারেন, তার অনুপাতকে বলা হয় ‘R-value’। এই ‘R-value’র মাত্রা ১-এর বেশি হলে সংক্রমণের হার বাড়ে। আর তার চেয়ে কম হলে সংক্রমণের হার কমে। সংক্রমিতের সংখ্যা ফেব্রুয়ারির গোড়ার সর্বোচ্চ হবে ঠিকই, কিন্তু চলতি মাসের ২১ তারিখের আশপাশ থেকে সংক্রমণের হার অনেক কমে যাবে বলে মনে করছেন এই সমীক্ষাকারী দলটি।
কলকাতার জন্য সুখবর:
পরিসংখ্যানটিতে বলা হয়েছে কলকাতার ‘R-value’ ০.৫৬। অর্থাৎ ইতিমধ্যেই কলকাতায় সংক্রমণের হার কমে গিয়েছে। গবেষকদের মতে, কলকাতা এখন ‘এন্ডেমিক’ পর্যায়ে ঢুকে গিয়েছে। কলকাতার মতোই মুম্বই এবং দিল্লির ‘R-value’ ১-এর কম। যথাক্রমে ০.৬৭ এবং ০.৯৮। অর্থাৎ এই দু’টি শহরেও কমছে সংক্রমণের হার। তবে চেন্নাইয়ে এখন বাড়ছে সংক্রমণের হার।