হায়দ্রাবাদকে সাম্রাজ্যে হিসেবে গড়ে তোলার পিছনে যার অবদান তিনি হলেন মির কামাল উদ্দিন চিন কিলিচ খাঁ। চীন কিলিচ খান মুঘল দরবারে তুরানি গোষ্ঠীর নেতা ছিলেন(সমরখন্দ)। উত্তর ভারতের রাজনৈতিক গন্ডগোলের কারণে তিনি দক্ষিণ ভারতে চলে আসেন। 1713 সালে ফারুকশিয়ার তাকে দাক্ষিণাত্য সুবার সুবাদার করেন এবং “নিজাম উল মুলক” উপাধি দিয়েছিলেন। চিনRead More →

তৃতীয় পর্ব ছৌ নৃত্য আমাদের বঙ্গের হৃদয় জুড়ে অবস্থান করছে। সেই নৃত্য শিল্পের হৃদয় জুড়ে অবস্থান করছেন মা দুর্গা। তাই তো ছৌ নাচের প্রায় সকল পালায় মা দুর্গা থাকেন সর্বব্যাপী হিসাবে। পূর্ব পর্বগুলিতে আমি ছৌ নৃত্যের দুর্গা পালার – গনেশ বন্দনা পালা , শুম্ভ – নিশুম্ভ বধ পালা , মহিষাসুরRead More →

মহালয়া পিতৃপক্ষের অবসানের পর দেবীপক্ষের শুভ সূচনাকেই আমরা মহালয়া বলে থাকি।         মহাভারতে  উল্লেখ আছে , দাতা কর্ণ  যখন স্বর্গে উপস্থিত হলেন তখন তাঁকে খাদ্য হিসেবে স্বর্ন এবং রত্ন দেওয়া হয় । তিনি অবাক হলেন এবং দেবরাজ ইন্দ্র তাঁকে জানান তিনি সারাজীবন সকলকে স্বর্ণ দান করেছেন কিন্তুRead More →

বিশ্বকর্মা বৈদিক দেবতা, ঋগবেদের ১০ম মণ্ডলে ৮১ এবং ৮২ সূক্তদ্বয়ে বিশ্বকর্মার উল্লেখ আছে। ঋগবেদ অনুসারে তিনি  সর্বদর্শী এবং সর্বজ্ঞ।তাঁর  চক্ষু, মুখমণ্ডল, বাহু ও পদ সবদিকে পরিব্যাপ্ত। তিনি কল্যাণকর্মা ও বিধাতা অভিধায় ভূষিত। তিনি ধাতা ও বিশ্বদ্রষ্টা।বিশ্বকর্মা লঙ্কা নগরীর নির্মাতা। তিনি বিশ্বভুবন নির্মাণ করেন। বিষ্ণুর সুদর্শন চক্র, শিব এর ত্রিশূল, কুবেরRead More →

দ্বিতীয় পর্ব ছৌ নৃত্যে যেসব পালায় মা দুর্গার সাক্ষাৎ পাওয়া যায় তার মধ্যে অন্যতম হল ” শুম্ভু – নিশুম্ভু ” বধ পালায়। পালার কথা পুরাণের হলেও এখানে পুরাণকে আনুপূর্বিক অনুসরণ করা হয় নি। পুরাণের কাহিনীর মূল কাঠামোটিকে যথাসম্ভব অক্ষুন্ন রেখে পালার কাহিনী বিন্যাস করা হয়েছে। কিন্তু, তাও সমাজের লোকচিন্তার প্রভাবRead More →

প্রথম পর্ব বিসৃষ্টৌ সৃষ্টিরূপা ত্বং স্থিতিরূপা চ পালনে। তথা সংহৃতিরূপান্তে জগতো’স্য জগন্ময়ে । মহাবিদ্যা মহামায়া মহামেধা মহাস্মৃতিঃ। মহামোহা চ ভবতি মহাদেবী মহেশ্বরী।। প্রকৃতিস্ত্বং চ সর্বস্ব গুণাত্রয়বিভাবিনী। কালরাত্রির্মহারাত্রির্মোহারাত্রিশ্চ দারূণা ।। তুমি ধারণ করে আছ বিশ্বকে, তুমি-ই জগৎ সৃষ্টি করেছ। তুমি পালন কর সকলকে, সকলের অন্তিমেও তুমি-ই আছ।। সৃষ্টিরূপে তুমি ব্যপ্ত চরাচরে,Read More →

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৫ সেপ্টেম্বর ১৮৭৬ – ১৬ জানুয়ারি ১৯৩৮) ছিলেন একজন বাঙালি লেখক, ঔপন্যাসিক, ও গল্পকার। তিনি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় এবং বাংলা ভাষার সবচেয়ে জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। তাঁর অনেক উপন্যাস ভারতবর্ষের প্রধান ভাষাগুলোতে অনূদিত হয়েছে। বড়দিদি (১৯১৩), পল্লীসমাজ (১৯১৬), দেবদাস (১৯১৭), চরিত্রহীন (১৯১৭), শ্রীকান্ত (চারখণ্ডে ১৯১৭-১৯৩৩), দত্তা (১৯১৮), গৃহদাহ (১৯২০),Read More →

পর্ব ১ দিব্যাং ভদ্রাসনযুতাং শিবিকাং স্যন্দনোপমাম্। পক্ষিকর্মভিরাচিত্রাং দ্রুম কর্মবিভূষিতাম্।।ভদ্রাসনযুক্ত , মনোরম রথের তুল্য শিবিকা আনীত হয়েছিল। সেটি পক্ষীর চিত্রের দ্বারা চিত্রিত এবং বৃক্ষ প্রতিকর্তির দ্বারা শোভিত ছিল।  হ্যাঁ , শিবিকা …রামায়ণে উল্লিখিত শিবিকা। আমাদের সুপ্রাচীন কালে ঘোড়া, ঘোড়ায় টানা রথ , গোশকট, ভারবাহী পশুদ্বারা চালিত শকটাদি ব্যতীত প্রাত্যহিক জীবনে নিকটRead More →

যতীন্দ্র নাথ দাস (২৭ অক্টোবর, ১৯০৪ – ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯২৯), ছিলেন একজন ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধা এবং বিপ্লবী ভগৎ সিংয়ের সহকর্মী। আত্মত্যাগী, সাহসী মানুষটি লাহোর ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত হয়ে ১৯২৯ সালের ১৪ই জুন গ্রেপ্তার হন। জেলবন্দীদের অধিকারের দাবিতে ওই বছরই ১৩ই জুলাই অনশন শুরু করেন তিনি। ৬৩ দিন অনশনের পর ১৩ই সেপ্টেম্বরRead More →

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১২ই সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ – ১লা নভেম্বর, ১৯৫০) ছিলেন জনপ্রিয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক। তিনি মূলত উপন্যাস ও ছোটগল্প লিখে খ্যাতি অর্জন করেন। পথের পাঁচালী ও অপরাজিত তাঁর সবচেয়ে বেশি পরিচিত উপন্যাস। অন্যান্য উপন্যাসের মধ্যে আরণ্যক, আদর্শ হিন্দু হোটেল, ইছামতী ও অশনি সংকেত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। উপন্যাসের পাশাপাশি বিভূতিভূষণ প্রায় ২০টি গল্পগ্রন্থ,Read More →