বামপন্থী ও বামপন্থী সমর্থিত ‘স্বাধীন’ কিছু লেখকরা প্রগতি সাহিত্য আন্দোলন নামক একটি হযবরল

বামপন্থী ও বামপন্থী সমর্থিত ‘স্বাধীন’ কিছু লেখকরা প্রগতি সাহিত্য আন্দোলন নামক একটি হযবরল জিনিস শুরু করেছিলেন। প্রথমদিকে মোটামুটি নিজেদের খোঁয়ারের জিনিসকে নিজে প্রশংসা করেই দিন চলছিল।

কিন্তু, সোমনাথ লাহিড়ী ও ভবানী সেনদের নেতৃত্বে যখন থেকে “মার্ক্সবাদী” পত্রিকার পুনরুত্থান হয়, শুরু হয় নোংরামির এক নতুন পর্যায়।

রবীন্দ্রনাথ থেকে বঙ্কিম, বিবেকানন্দ থেকে রামমোহন, বিদ্যাসাগর থেকে বনফুল… সবার বিরুদ্ধেই কুৎসা ছড়ানো শুরু হয় তখন। এবং শুরু হয় নোংরামির ট্র্যাডিশন। যে ট্রাডিশনের ফসল সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, ঋতুপর্ণ ঘোষের মতো তথাকথিত বুদ্ধিজীবীরা। তবে, ব্যাপারটা হচ্ছে, ভবানী, হীরেন, সুনীল, ঋতুপর্ণরা পড়াশোনা করতেন। তাই তাঁরা সেই নোংরামিটা খুবই শৈল্পিকভাবে করতে পারতেন।

কিন্তু, কিছুজন চড়া দাগে নোংরামিটা করে ফেলেন।

তবে হ্যাঁ, এখন তো ভোট। বাড়িতে ভোট চাইতে আসবে হয়তো বামেরা। প্রশ্ন করুন। প্রশ্ন করুন প্রশাসনকেও। প্রশ্ন করুন এইভাবেই কী চলতে দেওয়া যায়?

প্রশাসনের থেকে ভরসা হারিয়ে জনরোষ যদি অন্যভাবে আছড়ে পড়ে? সেই দায় কার হবে?

অর্ণব কুমার দাস

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.