ভয়ে করেছিল নিকাহ কিন্তু ইসলাম কবুল করেনি, তাই হিন্দু যুবতীর মৃত্যুদণ্ড চাইলো পাকিস্তানের মৌলবাদীরা

সম্প্রতি পাকিস্তানি(Pakistan) কন্যা মেহেক কুমারী কট্টরপন্থীদের ওপর তাকে মুসলিম ধর্ম গ্রহন করার জন্য জোড়ের অভিযোগ এনেছেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে ইসলামী কট্টরপন্থীরা ইসলাম ধর্মকে অপমানিত করার অনহিযোগ এনেছে। নাবালিক সেই মেয়ে মেহেক বলেছেন যে তার ওপর জোর করে আগের কোর্টের বয়ানটি দেওয়া হয়েছিল। যার প্রভাবে ত৭য়ার কাছে সুরক্ষার বদলে এসে পঊছেছে আরও হুমকি। রিপোর্তারদের অনুসারে পাকিস্তানি স্থনিয় এক সঙ্গবাদ মাধ্যমে এক মৌলবি বলেছেন,যারা নিজের ধর্ম ছেড়ে অন্য ধর্মে এসেছেন তাদের সবার সাজাপার্থী।

তিনি আরও বলেছেন যে তিনি নগর দায়রা আদালতে জাবেন এবং নিস্পক্ষ তদন্তের আবেদন জানাবেন। তার কথা অনুসারে যদি এই কেসের ফলাফল তার মন অনুযায়ী না হয় তবে তিনি তা সুপ্রিম কোর্টে পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারেন। মেহেক তার আগের বয়েনে কোর্টকে বলেছিল যে তার ওপর কোন জোড় করা হয়নি , সে নিজের ইচ্ছেতে ইওসলাম ধর্ম গ্রহন করেছে এবং আলি রাজাকে বিয়ে করেছে। তবে পরবর্তিতে তিনি তার বয়ান পরিবর্তন করে বলদেছেন যে পাকিস্তানে এটা প্রায়ই দেখা যায় যে সংখ্যালঘুদের জোর করে ধর্ম পরিবর্তন করানো হয়। তাকেও জাওর করা হয়েছিল। তার কোর্টে দেওয়া এই বয়ান তার বাবা মা ও অস্বীকার করেছে।

তার বাবা মা বলেছেন যে যখন পাকিস্তানে একজন নাবালিককে মত অধিকার দেওয়া হয়না, তার ড্রাইওভিং লাইসেন্স দেওয়া হয়না , তবে সেই নাবালিকের পক্ষে কি তার পরিবারের মত ছাড়া একজন মুসলিমকে বিয়ে করা সম্ভব ?

উল্লেখ্য যে ১৫ জানুয়ারি মেহেক কুমারীকে অপহরণ কয়ার আহয়েছিল জোইকবাবাদ থেকে। তার পরেই হয় তার ধর্মান্তর। তার পরেই শোন যায় তার কন্ঠে ,” আমি আলির সাথে থাকতে চাইওনা, আমি ইসলাম ধর্ম মানিনা”।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.