বর্তমানে তোলাবাজি, খুন, ডাকাতির বিরুদ্ধেও শুরু হয়েছে এনআইএ তদন্ত। কিন্তু, এই সমস্ত ব্যাপারে কেন এনআইএ তদন্ত ঘোরাফেরা করছে প্রশ্ন। প্রসঙ্গত, এর প্রশ্নের জবাব আবার রয়েছে উক্ত মামলাগুলোর অগ্রগতিই। মামলা যতই এগিয়েছে ততই প্রকাশ্যে আসতে থেকেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। আর সেই অবস্থাতেই ময়দানে নামতে হয়েছে এনআইএ-কে।
মূলত বর্তমানে অভিযোগ উঠেছে যে, গ্যাংস্টারদের পাক যোগাযোগ রয়েছে। আর এই পরিস্থিতিই হচ্ছে গ্যাংস্টার সংক্রান্ত তদন্তে এনআইএ নামার কারণে। সাধারণ তদন্ত মূলত শুরু হয়েছিল সিধু মুশেওয়ালার খুনকে কেন্দ্র করে। কিন্তু তদন্ত যতই এগোতে শুরু করে, ততই মামলায় ধীরে ধীরে ড্রাগ পাচার ও অস্ত্র পাচারের কাজে পাক মদতের খবর প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে।
আর এই ঘটনাগুলোকে কম গুরুত্ব দিতে নারাজ কেন্দ্রীয় সংস্থা এনআইএ। উল্লেখ্য, বেশ কিছুদিন আগেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক এই মর্মে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশও দেয়। এই অবস্থাতেই আর দেরি না করে চলতি সপ্তাহে সোমবারে দেশের উত্তরের ৫০টি জায়গায় ‘মেগা’ তল্লাশি চালা এনআইএ। এর অধীনে পাঞ্চাবেরই শুধুমাত্র ২৫টি জায়গা রয়েছে বলে দাবি। বাকি, দিল্লি ও চণ্ডীগড়েও তল্লাশি চলছে বলে খবর।