জলপাইগুড়ির রাজগঞ্জের শিকারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৮/৬৪ নম্বর বুথের পাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বন্ধ ছিল ভোটগ্রহণ। অন্য বুথের ব্যালট পেপারে ভোট হচ্ছিল বলে অভিযোগ। ভোটারদের তা নজরে আসতেই ভোট বন্ধ করে দেন ভোট কর্মীরা। বুথে পৌঁছান রাজগঞ্জের বিধায়ক খগেশ্বর রায়। এই নিয়ে ভোটারদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়ায়।
এ দিন সকালে নির্দিষ্ট সময়ে ওই বুথে ভোট শুরু হয়।
ভোট চলছিল, প্রায় ৭৮জন ভোটও দিয়েছিল। এরপরেই নজরে পড়ে অন্য বুথের ব্যালট পেপারে ভোট হচ্ছে। কয়েকজন ভোটার অন্য ব্যালট পেপারে ভোট দিয়ে চলেও যান। ভোটারদের নজরে পড়তেই ভোটারা ঘটনার প্রতিবাদ জানায়। বিজেপি প্রার্থী মুকুন্দু রায় বলেন, ভোট বন্ধ হয়ে যায়। বেশিরভাগ ভোটার বাড়ি চলে যায়। অন্যদিন ভোট করানো হোক এটাই চাইছেন ভোটাররা।”
অন্যদিকে তৃমমূলের পঞ্চায়েত প্রার্থী নারায়ণ চন্দ্র বসাক বলেন, “আমরা চাইছি নতুন করে ভোট প্রক্রিয়া করা হোক।” বুথের পিসাইডিং অফিসার বলেন, “ব্যালট পেপার পাল্টে যায়। কারণ অসংখ্য ব্যালট পেপারের ভিততে অন্য বুথের ব্যালট ছিল। কমিশন ও সেক্টর অফিসারকে জানানো হয়েছে।”