The release of the teaser of the much awaited film ‘The Kerala Story’ has brought back focus on Indian women from the state who travelled to Afghanistan to become ISIS cadres along with their husbands.
In 2017 NIA released photos of 21 ISIS cadres from Kerala – both men and women. All these 21 people were from two districts in Kerala – Kasaragod and Palakkad. In 2019, four of these women were found in an Afghanistan jail.
The NIA investigation into these cases of missing girls unearthed diabolic nexus of love-jihad, radicalization and conversions. And many of these targets were non-Muslim women.
Sonia Sebastian alias Ayisha, Merrin Jacob alias Mariyam Nimisha alias Fathima Isa Raffaela – some of them christian and at least one of them a Hindu, were educated and radicalised in Kerala. They eloped with their husbands to Afghanistan in 2016, converted to Islam and became ISIS recruits.
The husbands of all the four women died in combined Afghan-US strikes against IS. All the women wanted to return to India with their children but Indian government hadn’t taken a call.
In August, 2021 when Taliban took over Afghanistan after the withdrawal of US troops, it is speculated that the four women from Kerala were stranded in Kabul following a jailbreak.
Directed by Sudipto Sen and produced by Vipul Shah, the story deals with the subject of women from the state being converted and trafficked to the Islamic State as slaves.
The lead role is played by actress Adah Sharma. Sharing the teaser she tweeted, “Heart breaking and gut wrenching stories of 32000 females in Kerala! Coming Soon.”
The teaser opens with a girl saying, “My name was Shalini Unnikrishnan and I wanted to become a nurse and serve people. Now I am Fatima Ba, an Islamic State terrorist in a jail in Afghanistan. I am not alone. There are 32,000 girls like me who have been converted and buried in the deserts of Syria and Yemen. A deadly game is being played to convert normal girls into dreaded terrorists in Kerala and that too in the open. Is there nobody to stop them? This is my story and the story of those 32,000 girls. This is The Kerala Story.”
The film was announced in March. The first look of the film opened with the question, “If your daughter doesn’t return home till mid-night, how would you feel?” Then it shows a clip of former Kerala Chief Minister VS V. S. Achuthanandan saying, “The Popular Front (PFI) is trying to make Kerala a Muslim state. Just like agenda of the banned organisation NDF (National Development Front) their plan is to make Kerala a Muslim state within the 20 years.”
https://newindian.in/the-kerala-story-brings-focus-on-indian-women-in-isis-ranks/
দেশের একটি রাজ্যে ৩২ হাজার মহিলা নিখোঁজ। সেটা নিয়ে কি কারোর কোনো মাথাব্যথা আছে? প্রশাসন বা রাজনৈতিক ব্যক্তিদের কথা জানা নেই, তবে পরিচালক সুদীপ্ত সেনকে বিষয়টি ভাবিয়েছে। আর তারপরেই তিনি ছবি তৈরি করেছেন। এই মারাত্মক সিনে কাহিনীর নেপথ্যে গল্প নাকি আরো ভয়ংকর কিছু।
ছবি তৈরি করতে গিয়ে পরিচালক জেনেছেন এত সংখ্যক মহিলাকে স্রেফ তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাদের কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে কেউ জানে না। শোনা যাচ্ছে, সিরিয়া আফগানিস্তানে তাদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে ও সেখানে জোর করে ধর্মান্তরিত করা হয়েছে। তাদের আইসিস জঙ্গি বানানো হয়েছে সবাইকে। এই ছবিতে প্রশ্ন তোলা হয়েছে বছরের পর বছর ধরে এই ঘটনা ঘটছে, অথচ কেরল সরকার কি জেগে ঘুমোচ্ছে?
এমন জ্বলন্ত ইস্যু পর্দায় দেখানো যথেষ্ট বিপদজনক। নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে বেশিরভাগ প্রয়োজক বা পরিচালক মূল গল্প থেকে সরে আসবেন। তবে ব্যতিক্রম প্রযোজক বিপুল শাহ ও পরিচালক সুদীপ্ত। তারা ভয় পাননি, মূল গল্প থেকে সরেও আসেননি। চার বছর ধরে খুঁটিয়ে গবেষণা চালিয়েছেন। তারপরেই এই ছবিটি তৈরি করেছেন তারা।
ছবির প্রতিটি দৃশ্যে মেয়েদের চোখের জল হিংস্রতা জঙ্গিবাদ ও নারকীয় অত্যাচারে ছবি দেখা গেছে। বৃহস্পতিবার মুক্তি পেয়েছে ছবিটির ট্রিজার। প্রযোজকের দাবি, প্রথম দৃশ্যেই সেই বীভৎসতা দেখতে পাবেন দর্শকরা।
ট্রিজার দেখানো হয়েছে, নার্স হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে যে মেয়েটির বাড়ির বাইরে পা রেখেছিল। তাকে কিভাবে অপহরণ করা হয়েছে।এখন সে আইসিস জঙ্গি।আফগানিস্তানের কারাগারে বন্দি। এই ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আদাহ শর্মা। ছবি সম্পর্কে বলতে গিয়ে বিপুল এর আগে সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, “নিখোঁজ মেয়েদের জীবন কাহিনী শুনতে শুনতে কেঁদে ফেলেছিলাম। কত স্বপ্ন নিয়ে মেয়েরা কাউকে বিশ্বাস করে, আর সেই বিশ্বাস ভাঙতে বিশ্বাসঘাতকদের একটুও সময় লাগে না।”
এভাবেই ২০০৯ থেকে কেরল এবং ম্যাঙ্গালোর থেকে প্রচুর হিন্দু ও খ্রিস্টান নারীকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হতে বাধ্য করা হয়েছে।
পরিচালক সুদীপ্ত কেরল রাজ্যে গিয়েছিলেন। এমনকি আরব দেশগুলিতেও গিয়েছিলেন। সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দা এবং নিহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছেন, কথা বলেছেন এবং সবটা শুনে হতবাক হয়েছেন। এরই কিছুটা ধরা পড়েছে দ্য কেরালা স্টোরির টিজারে। যা পুরোটা জানা যাবে নতুন বছরে।