কয়লা কাণ্ডে এবার পৃথকভাবে তদন্তে নামছে সিআইডি, তৈরি হচ্ছে বিশেষ দল

এবার কয়লা কেলেঙ্কারির তদন্তে নামছে সিআইডি। আগামিকাল অর্থাৎ শুক্রবার আসানসোলে গিয়ে রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের একটি বিশেষ দল দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত শুরু করবে। ইসিএলের সদর দপ্তরেও যেতে পারে CID’র প্রতিনিধি দল। বৃহস্পতিবার একথা জানিয়েছেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ।

প্রসঙ্গত, কয়লাকাণ্ড নিয়ে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। বিধানসভা নির্বাচনের আগে এই মামলার তদন্তে রীতিমতো সক্রিয়তা দেখাচ্ছে সিবিআই (CBI)। এক্ষেত্রে কেলেঙ্কারির জাল কত দূর পর্যন্ত বিস্তৃত, তা বুঝতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের। ইতিমধ্যেই রাজ্যের বেশ কিছু জায়গায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তল্লাশি চালিয়েছে। বেশ কয়েকজন অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়েছে। এরই মধ্যে পৃথকভাবে এই দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত শুরু করছে সিআইডি। সিবিআইয়ের সমান্তরালভাবেই এই তদন্ত চলবে বলে মনে করা হচ্ছে। যা কিনা রাজনৈতিকভাবেও বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।

প্রসঙ্গত, আসানসোল, দুর্গাপুর, পুরুলিয়ায় খনি অঞ্চলে কয়লা পাচারের নেপথ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে লালা ওরফে অনুপ মাজির বিরুদ্ধে। তার অঙ্গুলিহেলনেই রাজ্যে কয়লা পাচারচক্রের রমরমা বলে অভিযোগ। একাধিকবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা নোটিস পাঠিয়ে তলব করার পরও লালা হাজিরা এড়িয়ে গিয়েছে। তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। যার বিরুদ্ধে আবার আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল এই মামলার মূল অভিযুক্ত। গতকালই লালার সেই আবেদন খারিজ করে সিবিআইকে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করার অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাই কোর্ট।

এবার কয়লা কেলেঙ্কারির তদন্তে নামছে সিআইডি। আগামিকাল অর্থাৎ শুক্রবার আসানসোলে গিয়ে রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের একটি বিশেষ দল দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত শুরু করবে। ইসিএলের সদর দপ্তরেও যেতে পারে CID’র প্রতিনিধি দল। বৃহস্পতিবার একথা জানিয়েছেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ।

প্রসঙ্গত, কয়লাকাণ্ড নিয়ে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। বিধানসভা নির্বাচনের আগে এই মামলার তদন্তে রীতিমতো সক্রিয়তা দেখাচ্ছে সিবিআই (CBI)। এক্ষেত্রে কেলেঙ্কারির জাল কত দূর পর্যন্ত বিস্তৃত, তা বুঝতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের। ইতিমধ্যেই রাজ্যের বেশ কিছু জায়গায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তল্লাশি চালিয়েছে। বেশ কয়েকজন অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়েছে। এরই মধ্যে পৃথকভাবে এই দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত শুরু করছে সিআইডি। সিবিআইয়ের সমান্তরালভাবেই এই তদন্ত চলবে বলে মনে করা হচ্ছে। যা কিনা রাজনৈতিকভাবেও বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।

প্রসঙ্গত, আসানসোল, দুর্গাপুর, পুরুলিয়ায় খনি অঞ্চলে কয়লা পাচারের নেপথ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে লালা ওরফে অনুপ মাজির বিরুদ্ধে। তার অঙ্গুলিহেলনেই রাজ্যে কয়লা পাচারচক্রের রমরমা বলে অভিযোগ। একাধিকবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা নোটিস পাঠিয়ে তলব করার পরও লালা হাজিরা এড়িয়ে গিয়েছে। তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। যার বিরুদ্ধে আবার আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল এই মামলার মূল অভিযুক্ত। গতকালই লালার সেই আবেদন খারিজ করে সিবিআইকে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করার অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাই কোর্ট।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.