‘বেআইনি’ ও ‘স্বেচ্ছাচারী’। বিধানসভা পাশ হওয়ার পরেও বিল আটকে রাখায় এবার সুপ্রিম কোর্টে রীতিমতো ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হল তামিলনাড়র রাজ্যপাল আরএন রবি। শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, ‘রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য রাজ্য়পালের ১০ বিল আটকে রাখার সিদ্ধান্ত বেআইনি ও স্বেচ্ছাচারিতা’।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং আর মহাদেবনের বেঞ্চ জানিয়েছে, ‘সাধারণ বিধি অনুসারে রাজ্যপাল পর্যালোচনার জন্য কোনও বিল আইনসভায় ফেরত পাঠানোর পরেও তা যদি ফের বিধানসভায় পাশ হয়ে গিয়ে সরকার আবার অনুমোদনের জন্য পাঠায়, তাহলে তা আটকে রাখা রাজ্যপালের এক্তিয়ারে নেই’। সঙ্গে নির্দেশ, ‘যেদিন বিলগুলি পুর্নবিবেচনার জন্য রাজ্যপালের কাছে পাঠানো হয়েছিল, সেদিন থেকে বিলগুলি অনুমোদিত বলে গণ্য করতে হবে’।
Loaded: 4.08%Fullscreen
সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ অ্যাখ্যা দিয়েছেন তামিলনাড়ুর মুখ্য়মন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন। তিনি বলেন, ‘শুধু তামিলনাড়ু নয়, এটা প্রতিটি রাজ্যের জন্যই বড় জয়। প্রতিটি রাজ্যের স্বায়ত্তশাসন ও যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো রক্ষার জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে’।
ঘটনাটি ঠিক কী? রাজ্যের সংবিধানিক প্রধান রাজ্যপাল। বিধানসভায় যখন কোনও বিল হয়, তখন অনুমোদনের জন্য় সেই বিল পাঠিয়ে দেওয়া হয় রাজভবনে। এরপর রাজ্যপাল যদি স্বাক্ষর করেন, তাহলে বিল আইনে পরিণত হয়। কিন্তু মোদী জমানায় বিরোধীশাসিত রাজ্যগুলিতে বিল আটকে রাখার অভিযোগও রাজ্যপালকে বিরুদ্ধে। মামলা দায়ের করা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। এর আগে পশ্চিমবঙ্গ, কেরল, পাঞ্জাব সহ বিভিন্ন রাজ্যপালের ভূমিকা ও বিলে সম্মতি প্রদান নিয়ে মামলা উঠেছে সর্বোচ্চ আদালতে।
‘বেআইনি’ ও ‘স্বেচ্ছাচারী’। বিধানসভা পাশ হওয়ার পরেও বিল আটকে রাখায় এবার সুপ্রিম কোর্টে রীতিমতো ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হল তামিলনাড়র রাজ্যপাল আরএন রবি। শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, ‘রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য রাজ্য়পালের ১০ বিল আটকে রাখার সিদ্ধান্ত বেআইনি ও স্বেচ্ছাচারিতা’।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং আর মহাদেবনের বেঞ্চ জানিয়েছে, ‘সাধারণ বিধি অনুসারে রাজ্যপাল পর্যালোচনার জন্য কোনও বিল আইনসভায় ফেরত পাঠানোর পরেও তা যদি ফের বিধানসভায় পাশ হয়ে গিয়ে সরকার আবার অনুমোদনের জন্য পাঠায়, তাহলে তা আটকে রাখা রাজ্যপালের এক্তিয়ারে নেই’। সঙ্গে নির্দেশ, ‘যেদিন বিলগুলি পুর্নবিবেচনার জন্য রাজ্যপালের কাছে পাঠানো হয়েছিল, সেদিন থেকে বিলগুলি অনুমোদিত বলে গণ্য করতে হবে’।
সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ অ্যাখ্যা দিয়েছেন তামিলনাড়ুর মুখ্য়মন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন। তিনি বলেন, ‘শুধু তামিলনাড়ু নয়, এটা প্রতিটি রাজ্যের জন্যই বড় জয়। প্রতিটি রাজ্যের স্বায়ত্তশাসন ও যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো রক্ষার জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে’।
ঘটনাটি ঠিক কী? রাজ্যের সংবিধানিক প্রধান রাজ্যপাল। বিধানসভায় যখন কোনও বিল হয়, তখন অনুমোদনের জন্য় সেই বিল পাঠিয়ে দেওয়া হয় রাজভবনে। এরপর রাজ্যপাল যদি স্বাক্ষর করেন, তাহলে বিল আইনে পরিণত হয়। কিন্তু মোদী জমানায় বিরোধীশাসিত রাজ্যগুলিতে বিল আটকে রাখার অভিযোগও রাজ্যপালকে বিরুদ্ধে। মামলা দায়ের করা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। এর আগে পশ্চিমবঙ্গ, কেরল, পাঞ্জাব সহ বিভিন্ন রাজ্যপালের ভূমিকা ও বিলে সম্মতি প্রদান নিয়ে মামলা উঠেছে সর্বোচ্চ আদালতে।