Station Masters on Mass Leave: ৩১ মে থমকে যাবে সব ট্রেনের চাকা! চরম ভোগান্তি পোহাতে হতে পারে রেলযাত্রীদের

1/4সংগঠনের দাবি, স্টেশন মাস্টারদের শূন্যপদ থাকলেও তাতে নিয়োগ করা হচ্ছে না। এর জেরে বাড়তি চাপ পড়ছে তাদের উপর। ৮ ঘণ্টা কাজ করার কথা থাকলেও কাজ করতে হচ্ছে ১২ ঘণ্টা। কোনও কোনও স্টেশনে যেদিন স্টেশন মাস্টারের সাপ্তাহিক ছুটি থাকে, তখন অন্য স্টেশন থেকে কর্মী এনে কাজ চালাতে হয়।

স্টেশন মাস্টারদের দাবি, কোনওরকম ঊর্ধ্বসীমা ছাড়াই তাঁদের রাত্রিকালীন ভাতার বন্দোবস্ত করতে হবে। পাশাপাশি তাঁদের কাজের ঝুঁকির কথা মাথায় রেখে পৃথক ভাতা দিতে হবে। 
2/4স্টেশন মাস্টারদের দাবি, কোনওরকম ঊর্ধ্বসীমা ছাড়াই তাঁদের রাত্রিকালীন ভাতার বন্দোবস্ত করতে হবে। পাশাপাশি তাঁদের কাজের ঝুঁকির কথা মাথায় রেখে পৃথক ভাতা দিতে হবে। 
এদিকে স্টেশন মাস্টারদের আরও বক্তব্য, এই মুহূর্তে সারা দেশে স্টেশন মাস্টারদের ২০ শতাংশেরও বেশি পদ খালি পড়ে আছে। নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হলেও প্রক্রিয়া পিছিয়ে যাচ্ছে। পর্যাপ্ত কর্মী না থাকায় বেশি চাপ পড়ছে স্টেশন মাস্টারদের উপর। বহু স্টেশনেই স্টেশন মাস্টার আছেন মাত্র দু’জন। তাই বাধ্য হয়ে ১২ ঘণ্টার শিফ্ট করতে হচ্চে তাঁদের।
3/4এদিকে স্টেশন মাস্টারদের আরও বক্তব্য, এই মুহূর্তে সারা দেশে স্টেশন মাস্টারদের ২০ শতাংশেরও বেশি পদ খালি পড়ে আছে। নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হলেও প্রক্রিয়া পিছিয়ে যাচ্ছে। পর্যাপ্ত কর্মী না থাকায় বেশি চাপ পড়ছে স্টেশন মাস্টারদের উপর। বহু স্টেশনেই স্টেশন মাস্টার আছেন মাত্র দু’জন। তাই বাধ্য হয়ে ১২ ঘণ্টার শিফ্ট করতে হচ্চে তাঁদের।
উল্লেখ্য, স্টেশন মাস্টারদের এই চরম হুঁশিয়ারি তাঁদের আন্দোলনের সপ্তম ধাপে এসে দেওয়া হয়েছে। এর আগে কালো ব্যাজ পরা থেকে মোমবাতি জ্বালানো, অনেক ভাবে প্রতিবাদ জানিয়ে এবং স্মারকলিপি জমা দিয়ে নিজেদের দাবির কথা জানিয়েছেন স্টেশন মাস্টাররা। ২০২০ সাল থেকে এই দাবিগুলি বাস্তবায়িত করতে আন্দোলন করছেন স্টেশন মাস্টাররা। 
4/4উল্লেখ্য, স্টেশন মাস্টারদের এই চরম হুঁশিয়ারি তাঁদের আন্দোলনের সপ্তম ধাপে এসে দেওয়া হয়েছে। এর আগে কালো ব্যাজ পরা থেকে মোমবাতি জ্বালানো, অনেক ভাবে প্রতিবাদ জানিয়ে এবং স্মারকলিপি জমা দিয়ে নিজেদের দাবির কথা জানিয়েছেন স্টেশন মাস্টাররা। ২০২০ সাল থেকে এই দাবিগুলি বাস্তবায়িত করতে আন্দোলন করছেন স্টেশন মাস্টাররা। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.