শ্রমিক নিয়োগের দাবিতে শিলিগুড়ির এনজেপি স্থলবন্দরে তুলকালাম। ঘটনাকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায়। গন্ডগোল তুঙ্গে পৌঁছতেই উত্তেজনা ছড়ায়। শুরু হয় ভাঙচুর। এমন কী আট থেকে ১০ রাউন্ড গুলি চালানোরও অভিযোগ উঠেছে INTUC-র তরফে। পাশাপাশি পুলিসের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। শ্রমিকদের অবরোধে লাঠিচার্জেরও অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, বহিরাগতরা বাইরে থেকে এসে আক্রমণ করেছে। গতকাল এক শ্রমিককে মারধরের জেরেই উত্তেজনা ছড়ায়। আজ গতকালের ঘটনার প্রতিবাদেই অবরোধ চলছে।
মালিক পক্ষের দাবি দলীয় কোন্দলের জন্যই এই অশান্তি। শ্রমিক ইউনিয়নের সঙ্গে বন্দর কর্তৃপক্ষের বচসা থেকেই ঘটনার সূত্রপাত। এরপরই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
ঘটনায় মালিকপক্ষের পাল্টা দাবি, বন্দরে তাঁদের কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না। ভেতরে ঢুকে অফিস ভাঙচুর করছেন INTTUC-শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্যরা। এমনকী তাঁদের বিরুদ্ধে বোমাবাজিরও অভিযোগ উঠেছে। ইতিমধ্যেই বিক্ষোভকারীদের কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।