সরস্বতী পুজোর দিন সকালে হালকা শীতের আমেজ। শহরে শীত হয়তো আর ফিরবে না কিন্তু সকাল সকাল ফিরল সেই আমেজ। কমল তাপমাত্রা। বাগদেবীর পুজোর দিন বাঙালী আশা করে হালকা শীতের আমেজ থাকবে। ঠিক সেটাই হয়েছে।
মঙ্গলবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক। সোমবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন দক্ষিণবঙ্গে বজ্র বিদ্যুত্ সহ হাল্কা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর৷ তবে কলকাতায় এমন কোনও সম্ভাবনা নেই। উলটে নেমেছে পারদ। সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের তুলনায় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷
মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশা সংলগ্ন জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া আগামী ৩ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা উত্তরবঙ্গেও। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের আরও পূর্বাভাস, আগামী সপ্তাহের মাঝামাঝি সময়েও হালকা বৃষ্টি হতে পারে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া সহ পশ্চিমের জেলাগুলিতে। সামান্য বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং ও কালিম্পং এর পার্বত্য এলাকায়।পাশাপাশি আগামী ৪৮ ঘণ্টায় দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে।
কয়েক দিন আগে আসানসোলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ১৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ব্যরাকপুরে ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কাঁথিতে ১৩.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ডায়মন্ড হারবারে ১৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিঘায় ১৭.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, হলদিয়ায় ১৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কৃষ্ণনগরে ১৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পানাগড়ে ১১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পুরুলিয়ায় ১২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ডিগ্রি ১৩.১ সেলসিয়াস।
গত সপ্তাহে শুক্রবার আসানসোলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ১১.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ব্যরাকপুরে ৯.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কাঁথিতে ৯.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ডায়মন্ড হারবারে ১৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, দিঘায় ১২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, হলদিয়ায় ১৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কৃষ্ণনগরে ১০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পানাগড়ে ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পুরুলিয়ায় ১০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, শ্রীনিকেতনে ডিগ্রি ১১.০ সেলসিয়াস।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.