বিমানযাত্রীদের সুরক্ষা সবার আগে। আর সেই সুরক্ষাকে নিশ্চিত করতে এবার এয়ারলাইন্সগুলিকেও তাদের ভূমিকা সম্পর্কে সচেতন করল ডাইরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল এভিয়েশন(ডিজিসিএ)। আর এই নিয়ম নীতি না মানলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সুরক্ষার ক্ষেত্রে কোথাও কোনও গলদ ধরা পড়লেই তা তৎক্ষণাৎ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এদিকে বিমান চালনার সঙ্গে যুক্ত সমস্ত সংস্থাকে এই কর্মসূচির আওতায় আনা হচ্ছে।
DGCA’র ডিরেক্টর জেনারেল অরুণ কুমার জানিয়েছেন, ‘ফ্লাইট সেফটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে এজন্য একটি সিস্টেমেটিক পদ্ধতি মেনে চলতে হয়।’ DGCA’র দাবি মূলত নজরদারির ক্ষেত্রে কোথায় ঘাটতি রয়েছে সেটা সম্পর্কেও সজাগ থাকা দরকার। যদি কোথাও কোনও জায়গায় সুরক্ষায় গলদ নজরে আসে তবে তা তৎক্ষণাৎ জানাতে হবে। সংশ্লিষ্ট ডিজিসিএ অফিসে তা জানাতে হবে। এরপরই ডিজিসিএ অফিস নিশ্চিত করবে সেই সুরক্ষায় গলদ মেটাতে কতটা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
গত ১৫ এপ্রিলে ডিজিসিএর সার্কুলারে বলা হয়েছে, এক্ষেত্রে কিছুটা সময় লাগতে পারে। এক্ষেত্রে গলদটা খুঁজে বের করার জন্য সর্বোচ্চ এক সপ্তাহ সময় দেওয়া যেতে পারে। DGCA’র ডিরেক্টর জেনারেল জানিয়েছেন, সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য সর্বদা নজরদারিটা খুব প্রয়োজন।