মাদকের ব্যবহারকে কড়া হাতে দমন করেছে সরকার: শাহ
পরিসংখ্যান বড় নির্লজ্জ, সংখ্যা কারও পক্ষে বলে না, কারও কথা শোনে না, শুধু নিজের কথা বলে, বললেন শাহ। সাত বছরে ৭৬৮ কোটি টাকার মাদক বাজেয়াপ্ত করেছিল ইউপিএ সরকার। একই সময়ে অর্থাৎ সাত বছরে ১৮ হাজার কোটি টাকার মাদক উদ্ধার করেছে।
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৭:৪১
স্বাধীনতার পর মোদীই সবচেয়ে জনপ্রিয় ভারতীয় রাজনৈতিক নেতা: শাহ
সমগ্র বিশ্বের সামনে ভারতের সম্মান বৃদ্ধি করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, বললেন অমিত শাহ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন, ‘‘আমরা কৃষকদের স্বনির্ভর করেছি। ওঁদের ঋণ মাফ করিনি, ওঁদের যাতে আর ঋণ নিতেই না হয়, সেই ব্যবস্থা করেছে এই সরকার।’’ মনমোহন সরকার যে পরিমাণ ধান-গম কিনত তার দ্বিগুণেরও বেশি ধান-গম কিনেছে এই মোদী সরকার। আর আগের সরকার যে দাম দিয়ে ধান-গম কিনেছে, তার থেকে অনেক বেশি দাম দিয়ে কৃষকদের থেকে ধান এবং গম কিনেছে সরকার। অর্থাৎ আমরা কৃষকদের থেকে বেশি শস্য কিনেছি, বেশি দাম দিয়েও কিনেছি।
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৭:২৯
দুই সরকারের কথায় এবং কাজে ফারাক বিস্তর: শাহ
অমিত শাহ বলছেন, ‘‘বিরোধীরা এই সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছে। পরিসংখ্যান দেখলে বোঝা যাবে এই সরকারের সঙ্গে আগের সরকারের তফাত কতটা। কৃষকদের ঋণ মুক্ত করা থেকে শুরু করে দরিদ্রদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা দেওয়া এমনকি, তাদের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখার কাজও করে এই সরকার। কমিশন ছাড়া আগের সরকার কিছু করেনি। এই সরকার সরাসরি জনতার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়েছে। ওরা বলে, এই প্রকল্প কারা এনেছিল, ওই উদ্যোগ কারা নিয়েছিল। আমার বক্তব্য, ঠিকই বলেছেন। আপনারা শুধু বলেছেন। আমরা কাজে করে দেখিয়েছি। ওদের কথায় এবং কাজে ফারাক ছিল। আমাদের নেই।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৭:২০
বিজেপি নীতির জন্য রাজনীতি করে বিরোধীরা ক্ষমতার জন্য দুর্নীতি করে : শাহ
শাহ বললেন, ‘‘বিরোধীরা ‘গরিবি হটাও’ স্লোগান দিয়েছিল। কিন্তু কাজের কাজ কিছু করেনি। তার কারণ ওঁদের কখনওই কাজ করার উদ্দেশ্য ছিল না। উদ্দেশ্য ছিল ক্ষমতা কুক্ষিগত করা। সেই ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য ওরা দুর্নীতি করেছে। আর মোদী সরকার এসে দেশ থেকে দারিদ্র দূর করার কাজ করেছেন। ওরা যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে গিয়েছিল, তা পূরণ করেছে। তার কারণ বিজেপি এবং এনডিএ নীতিতে বিশ্বাস করে। তারা নীতির জন্য রাজনীতি করে। রাজনীতির ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য দুর্নীতি করে না। প্রধানমন্ত্রী মোদী নিজে ছুটি না নিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৭ ঘণ্টাই কাজ করেন।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৭:০৫
অনাস্থা বিতর্কে বক্তৃতা করছেন অমিত শাহ
জনতার মধ্যে ভ্রান্তি তৈরির জন্যই বিরোধীরা এই অনাস্থার প্রস্তাব আনতে চাইছে, বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর বক্তব্য, ‘‘সরকারের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগই আনতে পারেননি বিরোধীরা।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৬:৩২
বিরোধীরা বলতে উঠলেই ঘুরে যাচ্ছে ক্যামেরা, অভিযোগ লোকসভা টিভির বিরুদ্ধে
লোকসভায় অনাস্থা বিতর্কে কথা বলছেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য এবং শিল্প মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী অনুপ্রিয়া সিংহ প্যাটেল। বিরোধীরা অভিযোগ করছেন, বিজেপি সাংসদ বা মন্ত্রীরা বলার সময় লোকসভা টিভির ক্যামেরা বক্তার উপর স্থির থাকছে। অথচ বিরোধীরা যখন বলতে উঠছেন, তখন ক্যামোরা ঘুরে যাচ্ছে বক্তার দিক থেকে। তখন সংসদ ভবনের অন্যত্র ঘোরাফেরা করছে লোকসভা টিভির দৃশ্য।
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৬:১৩
অনাস্থা বিতর্কে বলতে শুরু করলেন ড. ফারুক আবদুল্লা
ফারুক আবদুল্লা বললেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী কখনও একটি রঙের প্রতিনিধি হতে পারেন না। তিনি গোটা দেশের সমস্ত রঙের প্রতিনিধিত্ব করেন। সেটা উনি ভুললে চলবে না। কাশ্মীর পণ্ডিতদের উপর অত্যাচারের কথা বলছেন ওঁরা। কিন্তু গত দশ বছরে কতজন কাশ্মীরি পণ্ডিতদের ফেরত এনেছে?’’ বিরোধীরা ফারুকের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানাতে শুরু করেন। ফারুক বলেন, ‘‘হিংসা ছেড়ে প্রেমের কথা বলুন। জি-২০ সম্মেলনের অতিথিদের কাশ্মীরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকার কাশ্মীরে শান্তি এনেছে বলে দাবি করেছেন। কিন্তু আপনারা কি জানেন, ওই অতিথিদের কাশ্মীরের সবচেয়ে সুন্দর জায়গা গুলমার্গে নিয়ে যেতে পারবে না মোদী সরকার? তার কারণ কেন্দ্র যতই শান্তির কথা বলুক, আসলে এখনও শান্ত হয়নি কাশ্মীর।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৬:০৭
আদিবাসীদের জন্য অনেক কিছু করেছে মোদী সরকার: বিজেপি সাংসদ
বিজেপি সাংসদ ড. হিনা বিজয়কুমার গাবিট বললেন, তিনি আদিবাসী সমাজের প্রতিনিধি এবং তাঁর মতে মোদী সরকার দেশের আদিবাসী সমাজের জন্য গত ১০ বছরে যা যা করেছেন, তা ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত হয়নি। কেন্দ্রে যখন ইউপিএ সরকারকে আবাস যোজনা নিয়ে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ওটা ছিল কংগ্রেস আবাস যোজনা। কিন্তু মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনি বঞ্চিতদের তালিকা তৈরি করে তাদের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় মাথার উপর ছাদ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। এমনকি, পরিসংখ্যান দিয়ে হিনা জানান, প্রায় ৮০ শতাংশ বাড়ি তৈরিও হয়েছে। তাঁর দাবি, ইউপিএ সরকারের বরাদ্দের অনেক বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে শিশুদের বিকাশ প্রকল্পে।
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৬:০১
রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট করল কংগ্রেস
মণিপুর নিয়ে সরকার বিরোধীদের কথা শুনতে রাজি নয়— এই অভিযোগ এনে প্রতিবাদে রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট করল কংগ্রেস। রাজ্যসভায় বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়্গে বলেন, ‘‘আমাদের উদ্দেশ্য ছিল মণিপুর নিয়ে বিশদ আলোচনা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী সংসদে আসতে রাজি নন। সরকার বিরোধীদের কথা শুনতে রাজি নয়। তাই প্রতিবাদ হিসাবে আমরা রাজ্যসভা থেকে ওয়াকআউট করছি।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৫:১৫
মণিপুর নিয়ে বলছেন কানিমোঝি
মহাভারতের প্রসঙ্গ টেনে কাকলির সুরেই কেন্দ্রকে আক্রমণ ডিএমকে নেত্রী কানিমোঝির। মণিপুরে দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে হাঁটানো এবং তাঁদের সামনে পরিবারের সদস্যকে হত্যা করার ঘটনার বর্ণনা করলেন করুণানিধি-কন্যা। তিনি বললেন, ‘‘মণিপুরের বিজেপির ডবল ইঞ্জিন সরকার চলছে। কিন্তু সেখানে মহিলাদের বিরুদ্ধে তবে কেন এমন অত্যাচার চলছে। কেন সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী যাননি নির্যাতিতদের সঙ্গে দেখা করতে? কেন প্রধানমন্ত্রী যাননি তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে। কেন সে রাজ্যের পুলিশ ওই ঘটনার নীরব দর্শক হয়ে ছিল? কেন পুলিশ ওই মহিলাদের উন্মত্ত জনতার হাতে তুলে দিয়েছিল? কেন দুই নির্যাতিতা বার বার জবাব চেয়েও জানতে পারেননি, কেন ওই পুলিশকর্তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হবে না। মহাভারতে দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণের সময় যাঁরা নীরব দর্শক হয়েছিলেন, তাঁদেরও শাস্তি পেতে হয়েছিল। তবে কি ওই পুলিশকর্তাদের শাস্তি হবে না? দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে মণিপুরে গিয়ে কি মোদী একবার বলতে পারেন না, ‘আপনারা চিন্তা করবেন না, সুবিচার হবে!’ এটুকু কি আশা করা যায় না তাঁর থেকে?’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৫:০১
সংসদে তৃণমূল সাংসদ কাকলির চিৎকার, ‘‘আমাকে অপমান কোরো না’’
মণিপুর নিয়ে আলোচনায় কাকলি বলছিলেন, ‘‘মোদী সরকার বলছেন ডবল ইঞ্জিন সরকার। কিন্তু দেখা যাচ্ছে মণিপুরে ডবল ইঞ্জিন কাজ করছে না। বরং গন্ডগোল হচ্ছে। তাই আমরা চাই, বাংলার মতো মণিপুরেও সিঙ্গল ইঞ্জন সরকার চলুক। একজনই চালকের হাতে থাকুক রাশ। তাতে শান্তি থাকবে।’’ এই সময়ে কাকলির দিকে বিজেপি সাংসদদের তরফে কিছু বলা হয়। যা শুনে কাকলি বললেন, ‘‘আমাকে অপমান করবে না।’’ পরে তৃণমূলের সাংসদরাও বিজেপির সাংসদদের বিরুদ্ধে সরব হন। এর পরেই কাকলি বলেন, সংসদে তৃণমূল সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদারের স্লোগান, আমি প্রয়াত নেতা মুলায়ম সিং যাদবকে উদ্ধৃত করে বলছি, ‘‘মা-বোনেরা হামলা বলুন, ধর্ষণকারীদের দেখলে হামলা বলুন।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৪:৪৯
মণিপুরে কী হচ্ছে কেউ বলছে না, সবাই নিজের ঢাক পেটাচ্ছে: কাকলি ঘোষদস্তিদার
অনাস্থা বিতর্কে বলছেন তৃণমূল সাংসদ কাকলি ঘোষদস্তিদার। বললেন, ‘‘মণিপুরে প্রথম প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছিলেন আমার নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আমি সেই দলের সদস্য ছিলাম। ১৯ জুলাই আমরা গিয়েছিলাম। কিন্তু তারও আগে ৩ জুন উনি মণিপুরে যেতে চেয়েছিলেন কিন্তু ওঁকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। সবাই এখানে নিজেদের বা বিশেষ একজনের ঢাক পেটাতে ব্যস্ত কিন্তু মণিপুরে কী হচ্ছে কেউ বলছে কি? ত্রাণশিবিরে কী ভাবে বেঁচে রয়েছে মণিপুরের মানুষ কেউ তা নিয়ে একটি কথাও বলছেন না।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৪:৩৫
মণিপুরে কী হচ্ছে কেউ বলছে না, সবাই নিজের ঢাক পেটাচ্ছে: কাকলি ঘোষদস্তিদার
‘ইন্ডিয়া’ নয় ওরা ‘ঘমন্ডিয়া’ (অর্থাৎ অহঙ্কারী) বললেন, ‘‘বিজেপি সাংসদ রামকৃপাল যাদব। বাংলায় বিজেপির কর্মীদের হত্যা করা হচ্ছে। সেখানকার শাসক তৃণমূল অত্যাচার করছে। আর মণিপুর নিয়ে ওরা সংসদে চিৎকার করছে। আসলে ওরা মণিপুরের সমস্যার সমাধান চায় না। মণিপুর নিয়ে রাজনীতি করতে চায়।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৪:২৯
অমিত শাহ বলেছিলেন, ভোটের আগে বলা প্রতিশ্রুতি মিথ্যা: ললন
অমিত শাহকে আক্রমণ করে জেডিইউ সাংসদ ললন ওরফে রাজীব রঞ্জন সিংহ বললেন, ‘‘শাহকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, দু’কোটি লোকের অ্যাকাউন্টে টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে। সেই টাকা আসেনি কেন? এক সাক্ষাৎকারে শাহ উত্তর দিয়েছিলেন, ভোটের আগে এমন অনেক বড় বড় প্রতিশ্রুতিই দেওয়া হয়ে থাকে।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৪:১৬
মোদী জমানায় একজন উপার্জনের সুযোগ পেয়েছেন, অভিযোগ জেডিইউ সাংসদের
জেডিইউ সাংসদ রাজীব রঞ্জন অনাস্থা বিতর্কে প্রশ্ন তুললেন বেকারত্ব নিয়ে। রাজীব রঞ্জন বললেন, ‘‘১৮ কোটির চাকরির ব্যবস্থা করবেন বলেছিলেন মোদী। আমার প্রশ্ন উনি কি ১৮ লক্ষ বেকার যুবককেও চাকরি দিতে পেরেছেন? তবে দেশের বেকার যুবকেরা উপার্জনের সুযোগ না পেলেও একজন উপার্জনের সুযোগ পেয়েছেন, তাঁর নাম বলব না আমি। তিনি এখন দেশের এক নম্বর শিল্পপতি।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৪:১২
মোদীকে নিরোর সঙ্গে তুলনা অনাস্থা আলোচনায়
বিহারের জেডিইউ সাংসদ রাজীব রঞ্জন সিংহ বললেন, ‘‘মোদী যে ভাবে মণিপুর নিয়ে মৌনব্রত ধারণ করেছেন, তাতে তো আমার নিরোর কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। রোম যখন জ্বলছিল, তখন নিরো বাজনা বাজাচ্ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হিসাবে মোদীকেও একই ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৪:০৮
আদানি নিয়ে আক্রমণ কংগ্রেসকে
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শিল্পপতি আদানির কথা শুনে চলেন, বলেছিলেন রাহুল। স্মৃতির পাল্টা জবাব, ‘‘এতদিন ধরে ওঁরা আদানি নিয়ে কথা বলে এসেছেন। অথচ ওরা নিজেরাই এই আদানিকে বহু প্রকল্পের বরাত পাইয়ে দিয়েছেন।’’ কংগ্রেসেদর সংসদীয় দলের নেত্রী সনিয়া গান্ধীর জামাতা রবার্ট ভদ্রের সঙ্গে গৌতম আদানির একটি ছবি দেখিয়ে স্মৃতি প্রশ্ন করেন ‘‘এরা কবে থেকে আদানি বলে অভিযোগ করছেন। জামাইবাবু সোই আদানির সঙ্গে কী করছেন?১৯৯৩ সালে কগ্রেস মুন্দ্রা বন্দরে আদানিকে জায়গা দিয়েছিল। ইউপিএ ৭২ হাজার কোটি টাকার ঋণ দিয়েছিল এই আদানিকেই। কংগ্রেসের শাসনকালে হলদিয়াতেও জায়গা দিয়েছিল এই আদানিকে।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৩:৫৫
রাহুলকে নারীবিদ্বেষী বললেন স্মৃতি
বুধবার রাহুলের বিরুদ্ধে অধিবেশনে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে বিতর্কের সময়েই মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনলেন। স্মৃতি বললেন, ‘‘আমার আগে যে বক্তা কথা বলছিলেন, তিনি বেরোনোর আগে অশালীন আচরণ করে গেলেন। আমি এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একমাত্র একজন নারীবিদ্বেষী পুরুষই সংসদে ‘ফ্লাইং কিস’ ছুড়ে দিতে পারেন। সেই সংসদে যেখানে বহু মহিলা সাংসদও রয়েছেন। এর আগে কখনও সংসদে এমন অসম্ভ্রম দেখা যায়নি।’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৩:৪৯
রাহুল গান্ধী কি দেশলাই খুঁজতে গেলেন? কেরোসিন মন্তব্যে বললেন স্মৃতি
রাহুল গান্ধীর বিদেশ যাত্রা নিয়ে আক্রমণ করলেন স্মৃতি। বললেন, ‘‘রাহুল গান্ধী বলেছেন দেশে কেরোসিন ঢালা হচ্ছে। আপনি বিদেশে কি দেশলাই কাঠি খুঁজতে গিয়েছিলেন। বিদেশে গিয়ে উনি বলেছেন, ভারতে সৌহার্দ্য নেই। খুব শীঘ্রই গণ্ডগোল হবে। দেশ জুড়ে কেরোসিন ছড়িয়ে আছে এখন শুধু একটি স্ফুলিঙ্গের দরকার। তথ্য বলছে দেশ বিরোধীদের সঙ্গে আমেরিকায় গিয়ে দেখা করেছেন রাহুল। আমেরিকায় ওর সঙ্গে দেখা হয়েছিল তানজিম আনসারির। দেখা হয়েছিল মিনহাজ খানেরও। যাঁরা দেশের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। স্ফুলিঙ্গে খুঁজতেই কি সেই সাক্ষাৎ হয়েছিল?’’
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০২৩ ১৩:১৭
সংসদে মণিপুর নিয়ে আলোচনা করতে চায়নি কংগ্রেসই, অভিযোগ স্মৃতির
সংসদে মণিপুর নিয়ে আলোচনা করতে চেয়েছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। স্মৃতি বললেন, ‘‘লোকসভায় মণিপুর নিয়ে আলোচনা করতে চায় কংগ্রেস। অথচ যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বা প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ যখন মণিপুর নিয়ে আলোচনা করতে চাইলেন, তখন তাঁরা পালিয়ে গেলেন। কথা বললেন না। কারণ আলোচনা হলে, কংগ্রেসেরই অসুবিধা।’’ প্রসঙ্গত, কংগ্রেস-সহ বিরোধীদের দাবি ছিল মণিপুর নিয়ে শুধু সংসদে আলোচনা নয়, মণিপুর নিয়ে সংসদে বলতে হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। কারণ তিনি মণিপুরে যেমন যাননি, তেমনই মণিপুর নিয়ে সংসদের বাদল অধিবেশনে কিছু বলেনওনি। যে টুকু বলেছেন, তা সংসদের বাইরে বলেছেন।