স্বাধীনতার পাঁচ দশক পরেও নাগপুরে আরএসএসের সদর দফতরে জাতীয় পতাকা কেন তোলা হয়নি, তা নিয়ে অতীতে অনেক বারই খোঁচা দিয়েছে কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলগুলি। ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবসে অবশ্য জাতীয় পতাকা উঠল নাগপুরে। সঙ্ঘপ্রধান মোহন ভাগবত সংগঠনের কাজে রাজস্থানে থাকায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন কর্মসূচিতে ছিলেন না। তাঁর অনুপস্থিতিতে পতাকা উত্তোলন করেন নাগপুর মহানগর সহ-সঙ্ঘচালক শ্রীধর গড়গে।
তিরঙ্গার প্রতি সঙ্ঘ পরিবারের ‘অনীহা’ নিয়ে অভিযোগ অনেক দিনের পুরনো। সময়ে সময়ে মাধব সদাশিবরাও গোলওয়ালকর-সহ সঙ্ঘের কয়েক জন নেতার মন্তব্য এবং লেখাও এমন অভিযোগকে জোরালো করেছে। ২০০২ সালের আগে কখনও সঙ্ঘের সদর দফতরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়নি। যদিও আরএসএসের যুক্তি অসরকারি প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা ব্যবহারে নানা বিধিনিষেধ থাকায় বিতর্ক এড়াতেই এমন অবস্থান নেওয়া হয়েছিল।
স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবের সূচনার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ স্লোগান তুলে দেশবাসীকে ফেসবুক-টুইটারের ‘প্রোফাইল পিকচার’-এ জাতীয় পতাকার ছবি দিতে বলেছিলেন তখনও আরএসএসের নিজস্ব টুইটারের ডিপিতেও তিরঙ্গা দেখা যায়নি। বৃহস্পতিবার প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে নাগপুরের রেশমিবাগে সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা কেশব হেডগেওয়ারের স্মারক সমিতিস্থলে অবশ্য ছিল তিরঙ্গার উপস্থিতি।
স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবের সূচনায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ স্লোগান তুলে দেশবাসীকে ফেসবুক-টুইটারের ‘প্রোফাইল পিকচার’-এ জাতীয় পতাকার ছবি দিতে বলেছিলেন তখনও আরএসএসের নিজস্ব টুইটারের ডিপিতেও তিরঙ্গা দেখা যায়নি। বৃহস্পতিবার প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে নাগপুরের রেশমিবাগে সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা কেশব হেডগেওয়ারের স্মারক সমিতি স্থলে অবশ্য ছিল তিরঙ্গার উপস্থিতি।