Mayo Road Accident: রাতের রেড রোডে বেপরোয়া ট্রাক, দুর্ঘটনা টের পেলনা পুলিস

রেড রোড ও মেয়ো রোডের সংযোগস্থলে যেখানে ট্রাফিক পুলিসের কিয়স্ক আছে, তার থেকে দুর্ঘটনাস্থলের দূরত্ব মেরেকেটে ২০০ মিটার। অথচ রাতের দূর্ঘটনার কথা সকাল পর্যন্ত জানেনা পুলিস। 

  

2/5

নেই প্রত্যক্ষদর্শী

নেই প্রত্যক্ষদর্শী

প্রত্যক্ষদর্শী বলতেও কেউ নেই। তাই আশপাশের সমস্ত সিসিটিভি ক্যামেরা ফুটেজ দেখে ঘটনার সঠিক সময়, গাড়ির নম্বর ও চালকের পরিচয় জানার চেষ্টা করছে পুলিস।

3/5

কত ছিল গতি?

কত ছিল গতি?

রেড রোডে পণ্যবাহী গাড়ির সর্বোচ্চ গতি থাকার কথা ঘন্টায় ৪০ কিলোমিটার। সাধারণ গাড়ির ক্ষেত্রে তা ৬০ কিলোমিটার। তার থেকে অনেক বেশি গতিতে ভারী ট্রাক, যার চাকার চাপে রাস্তার পাশের মাটিতে গর্ত হয়ে গেছে, সেটি যাচ্ছিল উত্তর থেকে দক্ষিণ দিকে। 

  

4/5

কোথায় যাচ্ছিল ট্রাক?

কোথায় যাচ্ছিল ট্রাক?

সম্ভাব্য গন্তব্য বিদ্যাসাগর সেতু বলে প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হচ্ছে। ট্রাকের ধাক্কায় মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের উল্টো দিকে রেড রোডের নতুন তৈরি দেওয়ালের প্রায় ২০ মিটার কার্যত উপড়ে গেছে। এতো জোরে দেওয়ালে ধাক্কা মারার পরেও ট্রাক আরও প্রায় ২০০ মিটার এগিয়ে যায়। উপড়ে দেয় একটি বাতিস্তম্ভ।

  

5/5

নিয়ন্ত্রণ হারালেন চালক?

নিয়ন্ত্রণ হারালেন চালক?

তারপর চাকার দাগ ফের উঠে আসে রাস্তায়। অর্থাৎ গাড়ির ব্রেক ফেল হয়নি। কারণ ব্রেক ফেল হলে গাড়ি সেখান থেকে পালাতে পারত না। খুব সম্ভবত ভিজে রাস্তায় গতির উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেননি চালক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.