আয়কর দফতরের হানায় এবার বড়সর সাফল্য। হরিয়ানা, পশ্চিমবঙ্গ সহ একাধিক রাজ্যে অভিযান চালিয়েছিল আয়কর দফতর। মূলত ইলেকট্রনিক্সের পণ্যের আমদানি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে এমন সংস্থায় হানা দিয়েছিল আয়কর দফতর। ১০ই অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছিল এই অভিযান। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইলেকট্রনিক্সের বিভিন্ন পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে হাওয়ালার মাধ্য়মে টাকা লেনদেন করা হয়েছে। একাধিক তথ্য, ডায়েরি, ডিজিটাল রেকর্ড পাওয়া গিয়েছে এই অভিযানে। মূলত প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, যে সমস্ত পণ্য আমদানি করা হয়েছে সেগুলি সাপেক্ষে ভুয়ো তথ্য় ও বিল পেশ করা হয়েছে। প্রচুর ভুয়ো লোনও করা হয়েছে। গত তিন বছর ধরে প্রায় ২০ কোটি টাকার সম্পত্তি আমদানি করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে ২ হাজার কোটি টাকার সামগ্রী আনা হয়েছে। প্রায় ২ কোটি ৭৫ লাখ নগদ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে যার কোনও হিসাব নেই।ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
তদন্তে নেমে আয়কর দফতর জানতে পেরেছে, কলকাতা বন্দরে HDMI Cable আসছে বলে বিল দেখানো হয়েছিল। যার মূল্য বলা হয়েছিল ৩.৮ লাখ টাকা। তবে বাস্তবে তাতে প্রচুর ল্যাপটপ, মোবাইল আনা হয়েছে যার মূল্য প্রায় ৬৪ কোটি টাকা। মূলত কর ফাঁকি দেওয়ার জন্যই এই বিশেষ ছক কষা হয়েছিল। বহু ক্ষেত্রে এভাবেই কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য নানা ধরনের ভুুয়ো বিল, লোনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
আয়কর দফতরের হানায় এবার বড়সর সাফল্য। হরিয়ানা, পশ্চিমবঙ্গ সহ একাধিক রাজ্যে অভিযান চালিয়েছিল আয়কর দফতর। মূলত ইলেকট্রনিক্সের পণ্যের আমদানি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে এমন সংস্থায় হানা দিয়েছিল আয়কর দফতর। ১০ই অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছিল এই অভিযান। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইলেকট্রনিক্সের বিভিন্ন পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে হাওয়ালার মাধ্য়মে টাকা লেনদেন করা হয়েছে। একাধিক তথ্য, ডায়েরি, ডিজিটাল রেকর্ড পাওয়া গিয়েছে এই অভিযানে। মূলত প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, যে সমস্ত পণ্য আমদানি করা হয়েছে সেগুলি সাপেক্ষে ভুয়ো তথ্য় ও বিল পেশ করা হয়েছে। প্রচুর ভুয়ো লোনও করা হয়েছে। গত তিন বছর ধরে প্রায় ২০ কোটি টাকার সম্পত্তি আমদানি করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে ২ হাজার কোটি টাকার সামগ্রী আনা হয়েছে। প্রায় ২ কোটি ৭৫ লাখ নগদ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে যার কোনও হিসাব নেই।
তদন্তে নেমে আয়কর দফতর জানতে পেরেছে, কলকাতা বন্দরে HDMI Cable আসছে বলে বিল দেখানো হয়েছিল। যার মূল্য বলা হয়েছিল ৩.৮ লাখ টাকা। তবে বাস্তবে তাতে প্রচুর ল্যাপটপ, মোবাইল আনা হয়েছে যার মূল্য প্রায় ৬৪ কোটি টাকা। মূলত কর ফাঁকি দেওয়ার জন্যই এই বিশেষ ছক কষা হয়েছিল। বহু ক্ষেত্রে এভাবেই কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য নানা ধরনের ভুুয়ো বিল, লোনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।